ওয়েব ডেস্ক: ভোট মিটতে না মিটতেই হিংসা ছড়াল বর্ধমানে। খণ্ডঘোষের লোদনা গ্রামে মৃত্যু হল দুই সিপিএম কর্মীর। তাঁদের ওপর তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। ঘটনায় জখম আরও কয়েকজন সিপিএম সমর্থক। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। সিপিএমকে ভোট দেওয়ায় বেশ কয়েকজনকে মারধর করা হল বর্ধমানের মাঠপাড়ায়। অভিযোগ, ভোট শেষ হওয়ার পর সিপিএম সমর্থকদের ওপর লাঠি, রড দিয়ে হামলা চালায় তৃণমূল কর্মীরা। জখম চারজন মহিলা। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের। গলসিতে বাম প্রার্থী নন্দদুলাল পণ্ডিতের গাড়িতে বোমা। গাড়িতে ছিলেন তিন পোলিং এজেন্ট। গাড়ি থেকে নামিয়ে তাঁদের ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। প্রার্থীর গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। অভিযোগের আঙুল উঠলেও, ঘটনায় তাঁদের দলের কেউ জড়িত নয় বলে দাবি গলসির তৃণমূল প্রার্থী অলক মাঝির।
ভোট পরবর্তী অশান্তি নদিয়াতেও। চাকদার পালপাড়ায় গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী। রাতে বগুলার হাঁসখালির কৈখালিতেও আক্রান্ত হন সাত তৃণমূল কর্মী। দুটি ক্ষেত্রেই তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম।
অন্যদিকে ক্যানিংয়ের খাস কুমড়োখালিতে দলীয় পতাকা লাগাতে গিয়ে আক্রান্ত সিপিএম এবং কংগ্রেস কর্মীরা। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।