Home> রাজ্য
Advertisement

দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর, কামারপুকুর, বছরের প্রথম দিন পুণ্যার্থীদের উপচে পড়া ভিড়

দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর আর কামারপুকুর। নতুন বছরের প্রথম দিন পুণ্যভূমিতে পুণ্যার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। সবার একটাই প্রার্থনা, সারা বছর যেন ভাল যায়। বছরের প্রথম দিন। ভোরের আলো ফোটার আগে থাকতেই ভক্তদের ঢল দক্ষিণেশ্বরে। সময় যত এগিয়েছে, তত লম্বা হয়েছে লাইন। সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছেন, কখন দর্শন হবে? গুটি গুটি পায়ে এগিয়েছে লাইন। এসেছে কাঙ্খিত সময়। দক্ষিণেশ্বরের সঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণের নিবিড় যোগ। ভবতারিণীর মন্দির থেকে পঞ্চবটী চত্বর, পুরোটাই ছিল ঠাকুরের আধ্যাত্মিক গবেষণাগার। দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুর যে ঘরটিতে থাকতেন, কল্পতরু উত্‍সব উপলক্ষ্যে তা সেজে উঠেছিল এদিন।

দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর, কামারপুকুর, বছরের প্রথম দিন পুণ্যার্থীদের উপচে পড়া ভিড়

ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর আর কামারপুকুর। নতুন বছরের প্রথম দিন পুণ্যভূমিতে পুণ্যার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। সবার একটাই প্রার্থনা, সারা বছর যেন ভাল যায়। বছরের প্রথম দিন। ভোরের আলো ফোটার আগে থাকতেই ভক্তদের ঢল দক্ষিণেশ্বরে। সময় যত এগিয়েছে, তত লম্বা হয়েছে লাইন। সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছেন, কখন দর্শন হবে? গুটি গুটি পায়ে এগিয়েছে লাইন। এসেছে কাঙ্খিত সময়। দক্ষিণেশ্বরের সঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণের নিবিড় যোগ। ভবতারিণীর মন্দির থেকে পঞ্চবটী চত্বর, পুরোটাই ছিল ঠাকুরের আধ্যাত্মিক গবেষণাগার। দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুর যে ঘরটিতে থাকতেন, কল্পতরু উত্‍সব উপলক্ষ্যে তা সেজে উঠেছিল এদিন।

আরও পড়ুন নতুন বছরের প্রথম দিনটা কেমন কাটল বাঙালির?

কাশীপুর উদ্যানবাটিতেও রবিবার ভোর থেকে ভিড়। কল্পতরু উত্‍সব উপলক্ষ্যে হাজির হয়েছিলেন অসংখ্য পুণ্যার্থী। শ্রীরামকৃষ্ণ তাঁর জীবনের শেষ আট মাস কাটিয়েছিলেন কাশীপুর উদ্যানবাটিতে। ১৮৮৬ সালের পয়লা জানুয়ারি অসুস্থ ঠাকুর সবাইকে চৈতন্য হোক বলে আশীর্বাদ করেছিলেন। গানে কথায় সেই দিনটিকে স্মরণ করলেন রামকৃষ্ণ অনুরাগীরা। উদযাপনের ছবি দেখা গেল ঠাকুরের জন্মভিটে কামারপুকুরেও। প্রথমে প্রভাত ফেরি। তারপর বিশেষ পূজাপাঠ। গানে কথায় চলল ঠাকুর স্মরণ।

আরও পড়ুন  সোনারপুরে অটো-টোটো চালকদের সংঘর্ষ থামাতে লাঠি চালালো পুলিস

Read More