Home> দুনিয়া
Advertisement

একদা ISIS-এর যৌনদাসীরাই আজ প্রতিশোধের রাস্তায়

একদিন তাঁদের পরিচয় ছিল যৌনদাসী হিসেবে। আজ তাঁদের পরিচয় সান লেডিজ হিসেবে। কারা এই সান লেডিজ? কী তাঁদের পরিচয়? কী তাঁদের কাজ? ওঁদের অতীত যন্ত্রণাদগ্ধ। ওঁদের ছিঁড়ে খেয়েছে ISIS। একটা সময় ওঁদের পরিচয় ছিল ISIS—এর যৌনদাসী হিসেবে। দিনের পর দিন ধর্ষণ আর শারীরিক নির্যাতন। আজ অবশ্য পরিচয় কিছুটা বদলেছে। আজ তাঁরা যোদ্ধা। তাঁদের লড়াই ISIS নামক বর্বরতার বিরুদ্ধে। যেসব হতভাগ্য এখনও ISIS-এর হাতে বন্দি, নির্যাতিত, তাঁদের বাঁচাতেই লড়াই সান লেডিজদের।

একদা ISIS-এর যৌনদাসীরাই আজ প্রতিশোধের রাস্তায়

ওয়েব ডেস্ক : একদিন তাঁদের পরিচয় ছিল যৌনদাসী হিসেবে। আজ তাঁদের পরিচয় সান লেডিজ হিসেবে। কারা এই সান লেডিজ? কী তাঁদের পরিচয়? কী তাঁদের কাজ? ওঁদের অতীত যন্ত্রণাদগ্ধ। ওঁদের ছিঁড়ে খেয়েছে ISIS। একটা সময় ওঁদের পরিচয় ছিল ISIS—এর যৌনদাসী হিসেবে। দিনের পর দিন ধর্ষণ আর শারীরিক নির্যাতন। আজ অবশ্য পরিচয় কিছুটা বদলেছে। আজ তাঁরা যোদ্ধা। তাঁদের লড়াই ISIS নামক বর্বরতার বিরুদ্ধে। যেসব হতভাগ্য এখনও ISIS-এর হাতে বন্দি, নির্যাতিত, তাঁদের বাঁচাতেই লড়াই সান লেডিজদের।

কোনওমতে ইরাকের বন্দিদশা থেকে পালিয়ে এসেছিলেন তাঁরা। তারপরই হাতে তুলে নিয়েছেন বন্দুক। শুরু করেছেন কঠোর প্রশিক্ষণ। লক্ষ্য একটাই ISIS-কে খতম করা।

fallbacks

এরকমই এক সান লেডিজ জানালেন, যৌনদাসী থাকা অবস্থাতেই তাঁর সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু, তারপর ওই সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াতে দেয়নি জঙ্গিরা। খিদেয় চিত্কার করে ওঠে তাঁর সন্তান। তখন মায়ের চোখের সামনেই তার মুণ্ডচ্ছেদ করা হয়।

তাই পালিয়ে এসে আর দেরি করেননি তাঁরা। ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রতিশোধের যুদ্ধে। তবে শুধু জঙ্গিদের খতম করাই উদ্দেশ্য নয় সান লেডিজদের। সেইসঙ্গে নারীদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণও দিচ্ছেন তাঁরা।

Read More