Home> দুনিয়া
Advertisement

PM Visit to Kyiv: দীর্ঘ ৩০ বছর পরে কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কিয়েভ-সফর! তা-ও আবার 'রেল ফোর্স ওয়ানে'...

PM Visit to Kyiv: যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আগামী ২৩ অগাস্ট মোদী কিয়েভে যাবেন। ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ভলোদিমির জেলেনিস্কির আমন্ত্রণেই মোদী সেখানে যাচ্ছেন।

PM Visit to Kyiv: দীর্ঘ ৩০ বছর পরে কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কিয়েভ-সফর! তা-ও আবার 'রেল ফোর্স ওয়ানে'...

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে ঘুরে দেখবেন এক বিলাসবহুল ট্রেনে। তিনি মূলত যাবেন কিয়েভ। আগামী ২৩ অগাস্ট মোদী কিয়েভে যাবেন। ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ভলোদিমির জেলেনিস্কির আমন্ত্রণেই মোদী সেখানে যাচ্ছেন। মোদীর এই সফর খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কেননা, দীর্ঘ ৩০ বছর পরে কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেন যাচ্ছেন। রাশিয়ার পরে ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ ইউক্রেন। ইউক্রেনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। জানা গিয়েছে, কিয়েভের জন্য মোট ৭ ঘণ্টা সময় বরাদ্দ রেখেছেন মোদী।

আরও পড়ুন: Babu Pal Passes Away: চলে গেলেন 'আলোর মানুষ' বাবু পাল! আলোর শহরে শোকের অন্ধকার...

প্রায় সব অর্থেই মোদীর এই ইউক্রেন সফর খুবই বিশিষ্ট হতে চলেছে। তিনি ইউক্রেনে পৌঁছে যুদ্ধবিধস্ত কিয়েভে যাবেন এক বিলাসবহুল ট্রেনে। খুব স্বাভাবিক ভাবেই সেখানে নিরাপত্তা থাকবে তুঙ্গে। মোদী যে রেলে ঘুরবেন, সেটি 'রেল ফোর্স ওয়ান'। এর আগে, ২০২৩ সালে বিশেষ কূটনৈতিক সফরে পোল্যান্ড থেকে জো বাইডেন কিয়েভে এসেছিলেন। তখনও ইউক্রেনের 'রেল ফোর্স ওয়ান'য়েই সফর সেরেছিলেন তিনি। এই ট্রেনে থাকছে সমস্ত উন্নত মানের সুবিধা। এখানে বসে এগজিকিউটিভ লেভেলর কাজকর্ম করা সম্ভব।

প্রসঙ্গত, যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে এসে যাঁরাই কিয়েভে গিয়েছেন, তাঁদেরই ভোলোদিমির জেলেনিস্কি সরকার এই ট্রেনপরিষেবা দিয়েছে। জো বাইডেন ছাড়াও ইউক্রেনে গিয়ে এই ট্রেনে সফর করেছেন ঋষি সুনাক, জাস্টিন ট্রুডো, ইমানুয়েল মাঁক্রো, জিওর্জিয়া মেলোনি। এমনকি যখন বিদেশ সফরে যান ভোলোদিমির জেলেনিস্কি তখন তিনি নিজেও এই ট্রেনে সফর করেন। 

আরও পড়ুন: Bharat Bandh: কতক্ষণ বনধ? কী কী খোলা থাকবে? দেশ জুড়ে চলবে বিক্ষোভ-হিংসা? রাস্তায় বেরনো যাবে তো!

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের আকাশপথ গত কয়েক বছর ধরেই খুবই বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। বিমান পরিষেবা ব্যবহার করে ইউক্রেনে প্রবেশ বা ইউক্রেন থেকে নিষ্ক্রান্ত হওয়া-- উভয় ক্ষেত্রেই এই এলাকার আকাশপথ মোটেই নিরাপদ নয়। নিজের দেশে এনে রাষ্ট্রনেতাদের কোনও ভাবেই বিপদের মুখে ফেলতে চায় না ইউক্রেন। তাই তারা ইদানীং বিমানপথ ছেড়ে দিয়ে রেলপথের উপর নির্ভর করছে। সেই হিসেবে এই রেলরুটকে এখন ইউক্রেনের 'ডিপ্লোম্যাটিক হাইওয়ে' বলা হচ্ছে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

Read More