Home> দুনিয়া
Advertisement

অবশেষে স্বস্তি, গুহার গ্রাস থেকে মুক্ত ১৩ প্রাণ

২৩ জুন যখন ১৩ জনের দলটি গুহা অভিযান শুরু করে, তখন পরিস্থিতি একেবারেই স্বাভাবিক। কিন্তু, হঠাত্ করেই  হড়পা বানে গুহার ভিতর জল ভরে যেতে শুরু করে

অবশেষে স্বস্তি, গুহার গ্রাস থেকে মুক্ত ১৩ প্রাণ

নিজস্ব প্রতিবেদন: শেষ পর্যন্ত জিতে গেল জীবন। থাইল্যান্ডের গুহা থেকে ১৩ জনকেই উদ্ধার করা গেল । মঙ্গলবার থাম লিয়াং গুহায় আটকে থাকা বাকি ৫ জনের উদ্ধারকাজে নামে থাইল্যান্ড সেনা এবং ডুবুরিরা। এ দিন একে একে ৪ কিশোর ফুটবলারকে উদ্ধার করা হয়। শেষে বাকি ছিলেন ‘ওয়াইল্ড বোয়ার’ দলের ২৫ বছর বয়সী প্রশিক্ষক। জানা যাচ্ছে, তাঁকেও শেষ পর্যন্ত অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা গিয়েছে।

আরও পড়ুন- নিখোঁজ বাচ্চাদের বিশ্বকাপ ফাইনালে অতিথি হওয়ার আমন্ত্রণ দিলেন ফিফা সচিব

প্রসঙ্গত, রবি এবং সোমবার মোট ৮ ফুটবলারকে উদ্ধার করা হয়। তাদের সবাইকে চিকিত্সার জন্য চিয়াং রাই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খুদে ফুটবলারদের উদ্ধারকাজে থাইল্যান্ড সরকারের পাশে এসে দাঁড়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, চিন এবং বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও।

আরও পড়ুন- গুহায় শিশুদের আটকে পড়ার দায় নিয়ে আবেগঘন চিঠি কোচের, উত্তর দিলেন পরিজনরাও

২৩ জুন যখন ১৩ জনের দলটি গুহা অভিযান শুরু করে, তখন পরিস্থিতি একেবারেই স্বাভাবিক। কিন্তু, হঠাত্ করেই  হড়পা বানে গুহার ভিতর জল ভরে যেতে শুরু করে। আটকে পড়ে ১২ খুদে খেলোয়াড় ও তাদের প্রশিক্ষক। এরপরের পরিস্থিতি শুধুই আতঙ্ক ও উত্কণ্ঠার। ২৩ মে থেকে দু’সপ্তাহের বেশি সময় এই গুহায় আটকে থাকতে হয়েছে ফুটবল দলটিকে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ঘুম উড়ে যায় থাইল্যান্ড সরকার-সহ সারা বিশ্বের। শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রশিক্ষিত ডুবুরিদের দিয়ে তল্লাশির ব্যবস্থা করে  থাই সরকার। এরপর ন’দিনের মাথায় প্রথম খোঁজ মেলে অক্ষত অবস্থায়  থাকা ফুটবলারদের। এরপরের প্রতিটা মুহূর্তই কার্যত যমে মানুষে টানাটানির। তবে শেষ পর্যন্ত যমের জালে বল জড়িয়ে জিতল খুদেরাই...

আরও পড়ুন- সাবমেরিন নিয়ে থাইল্যান্ডের গুহায় পৌঁছে গেলেন স্পেসএক্সের সিইও

Read More