ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বিষ্ণুপুরের রসপুঞ্জে, গুলি করে খুন তৃণমূল ব্লক সভাপতিকে। এঘটনা ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। গতরাতে বখরাহাটে পার্টি অফিস থেকে বেরনর সময়, ইসমাইল পৈলান নামে ওই নেতার ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে। তিনি স্কুটার নিয়ে বাড়ির পথে রওনা হওয়ার সময়, বাইক আরোহী দুই দুষ্কৃতী হঠাত্ তাঁর সামনে এসে দাঁড়ায়। পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে পরপর দুটি গুলি করা হয় তাঁকে। পেটে গুলি লাগে ইসমাইলের। সেই অবস্থায় কোনওমতে দৌড়ে পালিয়ে তিনি এলাকার একটি বাড়িতে ঢুকে পড়েন।
আরও পড়ুন বাঁকুড়া শহরে জলের জন্য হাহাকার
সেখান থেকেই ফোনে যোগাযোগ করেন দলের কর্মীদের সঙ্গে। তাঁরা এসে ব্লক সভাপতিকে ঠাকুরপুকুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিত্সার পর তাঁকে রেফার করে দেওয়া হয় কলকাতায়। রাতেই বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেতাকে। অপারেশনও হয়। কিন্তু ভোররাতে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনার খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌছন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। রাতভর হাসপাতালে ছিলেন বিষ্ণুপুরের বিধায়ক দিলীপ মণ্ডল। রাতে হাসপাতালে যান বিষ্ণুপুরের SP-ও। রাজনৈতিক বিবাদ নাকি ব্যক্তিগত শত্রুতা, ঠিক কী কারণে হামলা তা এখনও স্পষ্ট নয়।
আরও পড়ুন রাজ্যসভার সাংসদ নির্বাচন নিয়ে চড়া সুর অধীর চৌধুরীর