Home> রাজ্য
Advertisement

শ্মশানে সটান উঠে বসল মড়া! তারপর...

তড়িঘড়ি রেণুকা পালের হাত, পা ঘষা শুরু করে দেন আত্মীয়-স্বজনরা।

শ্মশানে সটান উঠে বসল মড়া! তারপর...

নিজস্ব প্রতিবেদন : শ্মশানে পৌঁছনোর পরই 'বেঁচে উঠল' মড়া। সটান উঠে বসে পড়ল খাটিয়ার উপর। তারপর আবার মারা গেল। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর ত্রিবেণীতে।

ত্রিবেণীর বৈকুণ্ঠপুরের বাসিন্দা রেণুকা পাল। শনিবার সকালে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। দুপুর ১টা নাগাদ রেণুকা পালের দেহ নিয়ে আসা হয় ত্রিবেণী বার্নিং ঘাটে। আগে কয়েকটি দেহ থাকায়, সঙ্গে সঙ্গেই চুল্লিতে ঢোকানো যায়নি রেণুকা পালের দেহ। অপেক্ষা করতে থাকেন রেণুকা পালের পরিজনরা। হঠাত্ই শ্মশানঘাটে উপস্থিত সবাই দেখেন, 'বেঁচে উঠেছে' রেণুকা পালের দেহ! সটান উঠে বসে পড়েছে!

আরও পড়ুন, রাতে ঘরে ঢুকেই স্বামী দেখেন, প্রেমিকের সঙ্গে 'ঘনিষ্ঠভাবে' শুয়ে স্ত্রী, তারপর...

এদৃশ্য দেখার পরই হূলুস্থূল পড়ে যায় শ্মশানঘাটে। ভয়ে দৌড়ে পালাতে থাকেন ওখানে উপস্থিত লোকজন। এদিকে রেণুকা পালের পরিজনরা ভাবেন, কোনও মিরাক্যল ঘটেছে বুঝি! তড়িঘড়ি তাঁরা রেণুকা পালের হাত, পা ঘষা শুরু করে দেন। এমনকি ফের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুল্যান্সও ডাকা হয়। কিন্তু একটু পরেই আবার নেতিয়ে পড়ে দেহটি। তারপরই সেটি চুল্লিতে ঢোকানো হয়।

অন্যদিকে, নদীয়ার চাপড়াতেও এরকমই একটি ঘটনা ঘটেছে। বাড়িতেই 'বিদ্যুত্স্পৃষ্ট' হন চাপড়ার বাঙালজির বাসিন্দা জসীম শেখের। চাপড়া ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতদেহ নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন জসীম শেখের পরিজনরা।

আরও পড়ুন, 'ভয়ঙ্কর' মোমো গেমের পর্দাফাঁস! ভৌতিক মুখের পিছনে আসলে কোন সত্যি?

এদিকে, বিকেলবেলায় যখন জসীম শেখকে 'সমাধিস্থ' করার প্রক্রিয়া চলছিল, তখনই আবার 'বেঁচে ওঠেন' তিনি। এমনই দাবি পরিজনদের। তাঁদের দাবি, তেল মাখিয়ে স্নান করানোর সময় আচমকাই নড়ে ওঠে 'মৃতদেহ'।

আরও পড়ুন, অন্ধকারে চিক চিক করছিল! আলো জ্বালতেই হাড়হিম হয়ে গেল অমলবাবুর

সঙ্গে সঙ্গে ফের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় জসীম শেখকে। কিন্তু সেখানে চিকিত্সক আবার জসীম শেখকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরই হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখান জসীম শেখের বাড়ির লোক। পুলিস গিয়ে পরে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

Read More