Home> রাজ্য
Advertisement

ঐতিহ্যের রশির টানে আজও গতিমান মহিষাদল রাজবাড়ির রথ

রাজা নেই। রাজত্বও নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে ঐতিহ্য। মহিষাদল রাজবাড়ি তারই প্রতীক। রথ-উল্টো রথ, সবমিলিয়ে এই সময়ে যেন নতুন প্রাণ পায় এই রাজবাড়ি। আড়াইশো বছরের উত্‍সব। তবু ঐতিহ্য আজও অমলিন।

ঐতিহ্যের রশির টানে আজও গতিমান মহিষাদল রাজবাড়ির রথ

ওয়েব ডেস্ক: রাজা নেই। রাজত্বও নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে ঐতিহ্য। মহিষাদল রাজবাড়ি তারই প্রতীক। রথ-উল্টো রথ, সবমিলিয়ে এই সময়ে যেন নতুন প্রাণ পায় এই রাজবাড়ি। আড়াইশো বছরের উত্‍সব। তবু ঐতিহ্য আজও অমলিন।

রথ হয়ে গিয়েছে। সামনে উল্টো রথ। গুণ্ডিচাবাড়ি থেকে ফিরবে বিগ্রহ। আর এই গোটা সময়টাই মহিষাদল রাজবাড়ি প্রাণবন্ত। উত্‍সবমুখর। রথ উত্‍সব যখন শুরু হয়, তখন তা ছিল ১৭ চূড়ার বিশাল রথ। সময়ের সঙ্গে বহু বদল এসেছে, এখন ১৩ চূড়া বিশিষ্ট কাঠের রথে রয়েছে ৩৪টি চাকা।

১৯১২ সালে রাজা সতীপ্রসাদ গর্গের আমলে রথের সামনে জোড়া ঘোড়া যোগ হয়। ২০০৬ সাল থেকে রাজবাড়ির রথের দায়িত্বে মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতি। সময় বদলেছে। কিন্তু রীতিনীতি আজও এক। মহিষাদল রাজবাড়ির এই রথে জগন্নাথের সঙ্গী সুভদ্রা নন, গোপাল জিউ। নানা অনুষ্ঠানের আসর বসে এইসময়ে। প্রাচীন ঐতিহ্য আর বর্তমানে সামর্থ। দুয়ের মাঝে ফারাক অনেকটাই। প্রভাব পড়েছে রথেও। তবে এবার উত্‍সবকে অন্য মাত্রা এনে দেয় মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর বিশেষ উদ্যোগ। শুধু রথ নয়, ইতিহাসের নানা নিদর্শন ছড়িয়ে মহিষাদলের ফুলবাগ রাজপ্রাসাদে। (আরও পড়ুন- তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত আরামবাগ )

Read More