* তোলাবাজ ভাইপো এটা তো ট্রেলর। সিনেমা এখনও বাকি। এখান থেকেই বিজেপি সব থেকে ভাল রেজাল্ট করবে।
* মোদীজি বিনা পয়সায় শ্রমিক স্পেশাল দিয়েছে।
* বুদ্ধি এত ভোঁতা, বিহার থেকে বুদ্ধি ধার করার লোক এনেছে।
* লাল চুল, কানে দুল। তৃণমূল মানেই এনামূল, গরু চোর। আমার নামে বড় বড় কথা বলছে।
* নাচতে নাচতে একজন স্টেজের এদিক থেকে ওদিকে যাচ্ছে।
* কয়লার টাকা কোথায় যায়? ব্যাংকের ব্যাংকে।
* লোকসভায় ক্যানিং, গোসাবা, ডায়মন্ডহারবার ফলতা কোথাও ভোট হতে দেয়নি।
* গণতন্ত্র বিপন্ন। কথা বলার অধিকার নেই।
* রাজ্যের ব্য়র্থতা, স্থায়ী চাকরি নেই, তাই ১০০ দিনের কাজ করতে হয়।
* এমন বাংলা গড়তে হবে যেখানে সমস্ত পরিবারের হাতে টাকা থাকবে।
* উনি খালি বলছেন বাঙালি আর বহিরাগত শব্দ শিখেছেন। আমরা বাঙালি, তাহলে উনি কার কথা বলছেন।
* আপনি কাজ দিতে পারছেন না, তাই যুবসমাজ বাইরে চলে যাচ্ছে। আপনি সাম্প্রদায়িকতার চেয়েও বেশি বড় আগুন জ্বালাচ্ছেন। রাজ্য পুড়ে ছাড়খাড় হয়ে যাবে।
* দয়া করে আমাদের একবার ভরসা করুন।
* ৩৪ বছর বামরা কিছু করেনি, এই সরকারও একই কথা বলে।
* আমি কথা দিচ্ছি আমাদের চোখে স্বপ্ন রয়েছে। সেই স্বপ্ন নিয়ে আমরা জেলায়, গ্রামে গ্রামে পৌঁছে যাব।
* আমাদের ৫টা বছর সময় দিন। যদি না কাজ করতে পারি চলে যাব।
* আপনাদের অনেক ধমক দেওয়া হবে। ওদের ভয় পাবেন না।
* সরকার শিল্পের ব্য়বস্থা করেনি।
* কেন্দ্রের সঙ্গে ঝগড়া করে গিয়েছে। আমরাও নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতাম কেন এত ঝগড়া।
* মানুষের পাশে থাকতে গেলে কেন্দ্রের সঙ্গে সদভাব রাখেনি।
* বাংলার মানুষের স্বার্থে কেন্দ্র-রাজ্যকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে।
আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি অমিত শাহ আমায় কথা দিয়েছেন, বিজেপি বাংলায় এলেই ঢালাও উন্নয়ন হবে।
* ডবল ইঞ্জিন সরকার হবে।
* কৃষক সম্মাননিধি প্রকল্প বাংলায় আনতেই দিল না। ঝগড়া করে কেন্দ্রের সাহায্য না নিয়ে বাংলাকে বঞ্চিত করলেন তিনি। বিরোধীদের কন্ঠরোধ করছেন তিনি।
* তোমরা যত জুতোর মালা পড়াবে। তত মানুষ বিজেপির গলায় ফুলের মালা পড়াবে। আগামী দিনে মানুষের পাশে বিজেপি।
* আজ রাজ্যের অবস্থা কোথায় গিয়েছে। ভাবতে অবাক লাগে।
* স্থায়ী চাকরি নেই বাংলায়। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই
* এই রাজ্যেই ৫লক্ষ সরকারি চাকরির শূন্যপদ পড়ে।
* বিজেপি ক্ষমতায় এলেই বাংলার বেকার যুবক যুবতীদের জন্য স্থায়ী চাকরির ব্যবস্থা হবে।
বক্তব্য রাখছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
* আরও অনেক দূর যেতে হবে। যোশ আভি ভি বাকি। শুভেন্দু আর আমি বহু রাজনৈতিক আন্দোলন করেছে। বহু বছর কাজ করেছি। আজও ও আমার সহকর্মী। আমি এখানে উপস্থিত সকলকে নত মস্তকে প্রণাম।
* এর আগেও অনেকবার এখানে এসেছি। তবে এবার এখানে এসে মনে হচ্ছে এটা ভারতীয় জনতা পার্টির মাটি। দুর্যয় ঘাঁটি।
* গণতান্ত্রিক দেশে যে কেই নিজের মতো রাজনৈতিক দলে যোগ দিতেই পারে। তবে শাসক দল বিরোধী রাজনৈতিক দলকে আন্দোলন, সভা করতে দেখলেই ভয় পাচ্ছেন। গেল গেল রব উঠছে। আমি অবাক হয়ে দেখছি সবাই কালো পতাকা দেখাচ্ছে।
* বর্তমানে তৃণমূলের দেউলিয়া অবস্থা প্রমাণ হয়ে গিয়েছি। ওদের পায়ের তলার মাটি নেই।
বক্তব্য রাখছেন মুকুল রায়। তিনি বলেন এটা আমাদের ব্যাট ছাড়ার সময়। আমরা জানি কখন ব্যাট ছাড়তে হবে, কখন ব্যাট ধরতে হবে।
আজ বারুইপুরে শুভেন্দু, রাজীবের সভা। তাঁদের উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন দীপক হালদার। পাশাপাশি সকাল থেকেই উত্তেজনার আঁচ মিলেছিল এলাকায়। এ দিন শুভেন্দুর গাড়ি ঢুকতেই কালো পতাকা দেখানো হয় তাঁকে। এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
Thank you