নবান্ন কন্ট্রোলরুম ও টোল ফ্রি নম্বর- ২২১৪৩৫২৬, ২২১৪১৯৯৫ এবং ১০৭০
কলকাতা পুলিশ: (০৩৩) ২২১৪-৩০২৪, ২২১৪-১৩১০, ২২১৪-৩২৩০, হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর- ৯৪৩২৬২৪৩৬৫
হাওড়া পুর নিগম কন্ট্রোলরুম নম্বর-০৩৩ ২৬৩৭ ১৭৩৫
হুগলি জেলা প্রশাসন কন্ট্রোলরুম ও টোল ফ্রি নম্বর- ১৮০০৩৪৫৬১৩৫ / ০৩৩-২৬৮১২৬৫২
Source- https://www.windy.com
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কলকাতার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ গতিবেগে বইছে আমফান, প্রতিঘণ্টায় তার গতিবেগ ১৩০ কিমি। ইতিমধ্যেই তছনছ হয়েছে গোটা শহর। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এখনও প্রায় ঘণ্টা দু-এক তাণ্ডব চালাবে আমফান। তারপর ধীরেধীরে শক্তি ক্ষয় করবে। আয়লার থেকে ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে আমফান।
আমফানের দাপটে কালনার মন্তেশ্বরের ভেঙে পড়ল গাছ, পূর্বস্থলীর ফোলেয়া গ্রামে বিদ্যুৎ-এ মৃত্যু কণিকা দাস নামে এক গৃহবধূর।
প্রবল ঝড়ের তাণ্ডবে বাড়ি ভেঙে, তারতলায় চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে লক্ষ্মী কুমারী সাউ (১৩) নামে আরও এক কিশোরীর। তিনি শালিমার এলাকার বাসিন্দা।
NDF টিমকে ইএম বাইপাসে পাঠালেন ববি হাকিম
স্থলভূমি ছুঁয়েছে আমফানের একটি অংশ। অর্থাৎ আবহাওয়াবিদরা বলছেন আমফানের 'Eye' ইতিমধ্যেই আছড়ে পড়েছে।
আমফানের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত কলকাতা। একাধিক জায়গায় উপড়ে পড়ল গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি। কলকাতার আলিপুরে এই মুহূর্তে ঘণ্টায় ১০৫ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। এখনও পর্যন্ত কলকাতায় ১৭টি গাছ উপড়ে পড়েছে। যে সব জায়গায় গাছ উপড়ে বা বাড়ি ভেঙে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে, প্রশাসনের তরফে সেসব এলাকায় পরিদর্শন করা হচ্ছে। নবান্নের তরফে এই মর্মে নির্দেশ এসেছে।
আমফানের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত কলকাতা। একাধিক জায়গায় উপড়ে পড়ল গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি। কলকাতার আলিপুরে এই মুহূর্তে ঘণ্টায় ১০৫ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। এখনও পর্যন্ত কলকাতায় ১৭টি গাছ উপড়ে পড়েছে। যে সব জায়গায় গাছ উপড়ে বা বাড়ি ভেঙে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে, প্রশাসনের তরফে সেসব এলাকায় পরিদর্শন করা হচ্ছে। নবান্নের তরফে এই মর্মে নির্দেশ এসেছে।
ঝড়ের তাণ্ডব নৃত্যে ফুঁসছে সমুদ্র। আমফান প্রবল শক্তিশালী হয়ে ধেয়ে এসেছে দীঘা উপকূলে, ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে সুপার সাইক্লোন। যার প্রভাবে দীঘা, মন্দারমনি ,কাঁথি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় ব্যাপক ঝড় বৃষ্টি চলছে। সমানে ঝড়ো হাওয়ার দাপট। দিঘা, রামনগর, মন্দারমনিসহ কাঁথি হলদিয়ার বিভিন্ন এলাকায় ছোট বড় গাছ পড়ে রাস্তা অবরুদ্ধ হয়েছে। মন্দারমনিতে কয়েকটি হোটেলে জল ঢুকেছে। দিঘাসহ উপকূলে এই মুহুর্তে ঝড়ো হাওয়ার ল্যাণ্ডফলের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
# আমফানের প্রভাবে হাওড়ার উলুবেড়িয়াতে ব্যপক ঝড়বৃষ্টি।
# উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতেও আমফানের তাণ্ডব। বারাসত পুরসভা সংলগ্ন রাস্তায় ইলেকট্রিক তারের উপর গাছ ভেঙে পড়েছে।
# বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝড়ের গতি বাড়ল ঝাড়গ্রামে। সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি। একাধিক জায়গায় গাছ পড়ে রাস্তা বন্ধ। বিদ্যুৎ সংযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন।
ল্যান্ডফলের ঘণ্টা চারেক আগেই দিঘায় তাণ্ডব শুরু করে দিল আমফানের টেইল । নিউ দিঘা থেকে ওল্ড দিঘা যাওয়ার রাস্তায় ভেঙে পড়ল গাছ। ওল্ড দিঘা ও নিউ দিঘার মধ্যে বিচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ। দিঘা রেলস্টেশনের সামনেও ভেঙে পড়েছে একের পর এক গাছ ও বন বিভাগের সাইনবোর্ড। প্রবল জলোচ্ছ্বাস দিঘার সমুদ্রে। ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে দিঘা সৈকতের গার্ডওয়াল পেরিয়ে যাচ্ছে সমুদ্রের ঢেউ। মন্দারমনি, কাঁথি সহ জেলাজুড়ে ব্যাপক ঝড়বৃষ্টি চলছে।
আমফানের দাপটে নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় গোসাবার পাখিরালয় বাঁধ ভাঙার মুখে। রাতের মধ্যে বাঁধ ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে স্থানীয় বাসিন্দা থেকে প্রশাসন। বাঁধ ভাঙলে প্লাবিত হবে পাখিরালায় পর্যটন শিল্প থেকে বেশ কয়েকটি গ্রাম। আশঙ্কায় প্রমাদ গুনছে এলাকাবাসী।
আমফানের প্রভাবে উত্তাল ভাগীরথী নদী। নদীতে ঢেউ উঠেছে বড় বড়। হুগলিতে প্রবল ঝোড়ো হাওয়া বইছে। উপড়ে গিয়েছে গাছ। হাওয়ার পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে। চান্দুড়িয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সান্যাল চর, বাবুপাড়া, সাহাপাড়া, পোড়াডাঙ্গা মুকুন্দনগর এলাকায় মানুষ আতঙ্কে ঘর ছাড়ছে।
শংঙ্করপুর, চাঁদপুর,জামড়া, শ্যামপুরে সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস। গ্রামে জল ঢুকছে। ব্ল্যাক স্টোন, বোল্ডারের বাঁধ ভেঙে গ্রামে জল ঢুকছে। এই সব গ্রামগুলি থেকে মানুষকে সরানো হচ্ছে। জলোচ্ছ্বাসে রাস্তায় এসে পড়েছে বাঁধের বোল্ডার ও ব্র্যাক স্টোন। রাস্তাও ভেঙে গিয়েছে অনেক জায়গায়।
কলকাতার দক্ষিণ থেকে ১৮৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে আমফান
সাগর থেকে মাত্র ৯০ কিলোমিটার দূরে এখন আমফান। দিঘা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে। এই মুহূর্তে আমফানের কেন্দ্রে ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৭০ কিমি। হাওয়ার সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯০ কিলোমিটার। উপগ্রহ চিত্রের পর্যবেক্ষণ বলছে, বিকেল ৪টে থেকে ৬টা-এর মধ্যে বাংলার বুকে আছড়ে পড়তে পারে আমফান। ঘণ্টায় ১৫৫-১৬৫ কিমি থেকে সর্বোচ্চ ১৮৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়বে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি। স্থলভাগে ঢুকে সেটি উত্তর- উত্তর পূর্বদিকে কলকাতার অভিমুখে অগ্রসর হতে পারে।
একদিকে করোনা অন্যদিকে আমফান দুইয়ের প্রভাবে বিপর্যস্ত কুলতুলি ব্লক। বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলি কোয়ারেন্টিন সেন্টার করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। ফলে দুর্ভোগ বেড়েছে এখানকার বাসিন্দাদের। কয়েকটি কেন্দ্র অবশ্য এলাকার বাসিন্দাদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি স্কুল বাড়িতেও ত্রাণ শিবির খুলেছে প্রশাসন।
আমফানের প্রভাব ইতিমধ্যেই দেখতে শুরু করেছে বাংলা। উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ইতিমধ্যেই বৃষ্টি হতে শুরু করেছে। কলকাতা থেকে তার দূরত্ব মোটে ৩৩০ কিলোমিটার। কলকাতায় প্রবল বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। কলকাতা, হাওড়া, হুগলি পশ্চিম মেদিনীপুর- এই চার জেলায় ঘণ্টায় ১১০-১৩০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যেতে পারে ঝড়।
আমফান শেষ ৬ ঘণ্টায় ১৭ কিমি বেগে এগিয়ে আসছে। এখন বাঁক নিয়ে তার গতিমুখ উত্তরপূর্ব দিক অর্থাৎ বাংলার দিকে। এই মুহূর্তে আমফানের অবস্থান পারাদ্বীপ থেকে ৩২০ কিমি, দীঘা থেকে ৪৭০ কিমি, বাংলাদেশ খেপুপাড়া থেকে ৬১০ কিমি দূরে। সর্বোচ্চ গতিবেগ কিছু কমে ১৮৫ কিমি প্রতি ঘন্টা হতে পারে।
আমফানের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা। ঝড়ের সময় রাস্তায় না বেরনোর পরামর্শ দিয়েছে মৌসম ভবন।
কাল বিকেল থেকে রাতের মধ্যে আছড়ে পড়বে আমপান। তখন ঝড়ের গতি ১৮৫ কিমি পর্যন্ত হতে পারে। দুই চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।জানাল মৌসম ভবন।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। বাংলা এবং ওড়িশায় NDRF- এর ৪১টি টিম কাজ করছে। জানালেন সংস্থার ডিজি। আমফানের প্রভাবে সন্ধে থেকেই ওড়িশায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।
টহলদারি চালাচ্ছে উপকূল রক্ষীবাহিনী। গোটা ওড়িশা উপকূলীয় অঞ্চলে জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা।
রাত পোহালেই আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড় আমফান। অন্যান্য জায়গার মত প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে বসিরহাট মহকুমাতেও।
আমফান মোকাবিলায় প্রস্তুত বিদ্যুত্ দফতরও। রাজ্যের সর্বত্র ২৪ ঘণ্টা মেনটেনেন্স এর কর্মীরা প্রস্তুত থাকবেন। জানিয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুত্মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
সুন্দরবনের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঘোড়ামারা। ঘূর্ণিঝড় আমপান কত ভয়ানক রূপ নিয়ে আছড়ে পড়বে, আন্দাজ করতে পারছেন না কেউই। তবে প্রস্তুতিতে খামতি রাখছে না প্রশাসন।
ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের প্রধান এস এন প্রধান জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় ৪০টি এনডিআরএফ টিম মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে পরিস্থিতির ওপরে নজর রাখা হচ্ছে।
ফণীর অভিজ্ঞতা থেকে আরও গুছিয়ে ময়দানে নেমেছে এনডিআরএফ। এবার তাদের সঙ্গে রয়েছে ওয়ারলেস সেট, স্যাটেলাইট ফোন ও অন্যান্য সরঞ্জাম।
যুদ্ধকালীন তত্পরতায় ওড়িশা উপকূলের ভদ্রক, বালাসোরের বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনছে এনডিআরএফ।
উপকূলের বালাসোরে যাদের মাটি ও খড়ের তৈরি বাড়ি তাদের সরানো হচ্ছে দ্রুত।
মঙ্গলবার বিকেলে সুপার সাইক্লোন আম্ফান খানিকটা দুর্বল হয়ে সেভার সাইক্লোনিক স্টর্মে পরিণত হয়েছে। এটির অভিমুখ এখন পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের দিকে।
এখনও পর্য্ন্ত পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তি এলাকা থেকে ৩ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। নবান্নে থেকে গোটা পরিস্থিতির ওপরে নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আজ যেটা অরেঞ্জ জোন, কাল সেটা রেড জোন হয়ে যাবে। রেড, রেড প্লাস, রেড স্টার জোন। এটা আমফান জোন। ঝড়ের ৩টি ধাক্কা, হেড, আই ও টেইল। প্রথম ধাক্কা পেরিয়ে গেলেই বেরিয়ে পড়বেন না। তাতে বিপদ বাড়বে। কাল দিনভর কলকাতা ও জেলায় জেলায় অতি ভারী বৃষ্টি হবে। এমনই পূর্বাভাস রয়েছে। তাই দুর্যোগ না কাটা পর্যন্ত বাড়িতেই থাকুন। বাড়ি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা থাকলে অবিলম্বে প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করুন। সাইক্লোন শেল্টারে চলে আসুন।"
আমফান শেষ ৬ ঘণ্টায় ১৭ কিমি বেগে এগিয়ে আসছে। এখন বাঁক নিয়ে তার গতিমুখ উত্তরপূর্ব দিক অর্থাৎ বাংলার দিকে। এই মুহূর্তে আমফানের অবস্থান পারাদ্বীপ থেকে ৩২০ কিমি, দীঘা থেকে ৪৭০ কিমি, বাংলাদেশ খেপুপাড়া থেকে ৬১০ কিমি দূরে। সর্বোচ্চ গতিবেগ কিছু কমে ১৮৫ কিমি প্রতি ঘন্টা হতে পারে।
আমফানের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা। ঝড়ের সময় রাস্তায় না বেরনোর পরামর্শ দিয়েছে মৌসম ভবন।
কাল বিকেল থেকে রাতের মধ্যে আছড়ে পড়বে আমপান। তখন ঝড়ের গতি ১৮৫ কিমি পর্যন্ত হতে পারে। দুই চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।জানাল মৌসম ভবন।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। বাংলা এবং ওড়িশায় NDRF- এর ৪১টি টিম কাজ করছে। জানালেন সংস্থার ডিজি। আমফানের প্রভাবে সন্ধে থেকেই ওড়িশায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।
টহলদারি চালাচ্ছে উপকূল রক্ষীবাহিনী। গোটা ওড়িশা উপকূলীয় অঞ্চলে জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা।
রাত পোহালেই আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড় আমফান। অন্যান্য জায়গার মত প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে বসিরহাট মহকুমাতেও।
আমফান মোকাবিলায় প্রস্তুত বিদ্যুত্ দফতরও। রাজ্যের সর্বত্র ২৪ ঘণ্টা মেনটেনেন্স এর কর্মীরা প্রস্তুত থাকবেন। জানিয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুত্মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
সুন্দরবনের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঘোড়ামারা। ঘূর্ণিঝড় আমপান কত ভয়ানক রূপ নিয়ে আছড়ে পড়বে, আন্দাজ করতে পারছেন না কেউই। তবে প্রস্তুতিতে খামতি রাখছে না প্রশাসন।
নবান্ন কন্ট্রোলরুম ও টোল ফ্রি নম্বর- ২২১৪৩৫২৬, ২২১৪১৯৯৫ এবং ১০৭০ | হাওড়া পুর নিগম কন্ট্রোলরুম নম্বর-০৩৩ ২৬৩৭ ১৭৩৫ | হুগলি জেলা প্রশাসন কন্ট্রোলরুম ও টোল ফ্রি নম্বর- ১৮০০৩৪৫৬১৩৫ / ০৩৩-২৬৮১২৬৫২।
আমফানের প্রভাবে প্রবল বেগ ঝড় শুরু হয়েছে ভুবনেশ্বর ও সংলগ্ন এলাকায়।
আমফান ঝড় মোকাবিলায় বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিধান নগর পৌর নিগম। খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম নাম্বার। বিধান নগর পৌর নিগম কন্ট্রোল রুম নম্বর হলো- ০৩৩ ২৩৫৮১১৫৩/ ৯৮৩৬১১২৬৪৫/৯০৫১৪২৯২৫১।
প্রতিটি ওয়ার্ডের পাঁচ জন করে পৌর কর্মী আপদকালীন পরিষেবা প্রদান করার জন্য থাকবে। অতি বৃষ্টি জমাজল অপসারণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পাম্পের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একান্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া আগামীকাল বাড়ির বাইরে যেতে বারণ করা হয়েছে।পানীয় জল, শুকনো খাবার মজুত করে রাখতে বলা হয়েছে।
আমফানের দাপটে বৃষ্টি শুরু বসিরহাট, কুলতলিতে। মানুষজনকে কাঁচা বাড়ি থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে নিরাপদ আশ্রয়ে, সাইক্লোন শেল্টারে।
দিঘা থেকে মাত্র ৫১০ কিলোমিটার দূরে এখন আমফান। দিঘায় শুরু তুমুল ঝড়বৃষ্টি।
সুপার সাইক্লোন আমফান মোকাবিলায় প্রস্তুত হুগলি জেলা প্রশাসন। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে প্রস্তুত করা হয়েছে। কাঁচা বাড়ি থেকে ৭ হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে। রাখা হয়েছে ত্রাণ শিবিরে। বিদ্যুৎ দফতর, স্বাস্থ্য দফতর, সেচ, কৃষি, দমকল,পুলিস-সহ ২৪ টি দফতরকে সতর্ক করা হয়েছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুরনিগমে খোলা হল কন্ট্রোল রুম- ০৩৩ ২৬৩৭ ১৭৩৫। আমফানের জন্য হাওড়ার কন্ট্রোল রুম- ১৯০ ৫২০
আমফানের প্রভাবে বসিরহাট মহকুমা জুড়ে শুরু হল হালকা ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি
#CycloneAmphan may reach Kolkata. I urge citizens to take all precautions, be prepared and not panic. Please remain indoors even during the lull period of the storm as the weather may change at the blink of an eye
— FIRHAD HAKIM (@FirhadHakim) May 19, 2020
"কাল ২টো নাগাদ দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরে হিট করবে। মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে। তারপর বাংলাদেশের দিকে চলে যাবে। ঝড়ের তিনটে অংশ। প্রথমে মাথা হিট করবে। তারপর আই বা চোখ হিট করবে। আর শেষ হল টেইল। এই টেলেই সব উড়িয়ে নিয়ে যায়। ওড়িশায় ফণীর সময় এটাই হয়েছিল। আয়লার থেকেও ভয়ঙ্কর হতে পারে আমফান। আমফানে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। ক্ষতিগ্রস্ত হবে উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুরও। কাল বেলা ১১টা-১২টার পর থেকে আর বাইরে বেরবেন না। কাল দুপুর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত সবাই একটু বাড়িতেই থাকুন। আর যাঁরা ত্রাণ শিবিরে আছেন, তাঁরা ত্রাণ শিবিরের ভিতরেই থাকবেন। পরশুদিন প্রশাসন অনুমতি দেওয়ার পর বেরবেন।" নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে আমফান নিয়ে এমনই আশঙ্কাপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী
কিছুক্ষণের মধ্যে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝড়বৃষ্টি হতে চলেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে। শেষ ৬ ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে আমফান। এখন বাঁক নিয়ে উত্তর-পূর্ব অভিমুখ অর্থাত্ বাংলাকে পাখির চোখ করেই ধেয়ে আসছে এই ঝড়।
Thank you