Home> রাজ্য
Advertisement

এলাকা থেকে পর পর উধাও ১২টি বাইক! পুলিস তদন্তে নেমে উদ্ধার করল সবকটি-ই

এরপরের ঘটনা অনেকটা 'কান টানতে মাথা আসা'র মত। 

এলাকা থেকে পর পর উধাও ১২টি বাইক! পুলিস তদন্তে নেমে উদ্ধার করল সবকটি-ই

নিজস্ব প্রতিবেদন : পরের পর চুরি যাচ্ছিল বাইক-স্কুটি। এক-এক করে প্রায় ১২টি বাইক-স্কুটি চুরি যায় এলাকা থেকে। এভাবে একের পর এক বাইক-স্কুটি চুরি যাওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন এলাকাবাসী। অবশেষে পর্দাফাঁস হল চুরি কাণ্ডের। একে একে চুরি যাওয়া ১২টি বাইক-স্কুটিকেই উদ্ধার করল পুলিস।

পুরুলিয়া জেলার সাতুরি থানার মুরুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা জামির শেখের বাড়ি থেকে ১২টি বাইক-স্কুটিকে উদ্ধার করেছে রানিগঞ্জ থানার পুলিস। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেট এলাকায় বিগত কয়েকদিন ধরেই বাইক-স্কুটি চুরি হচ্ছিল। দিন কয়েক আগে রানিগঞ্জ থানা এলাকায় অবস্থিত এক নার্সিহোম থেকেও একটি বাইক চুরি হয়। সেই তদন্তে নেমে পুলিস রানিগঞ্জের গির্জা পাড়া থেকে বাদশা খান বলে একজনকে গ্রেফতার করে। এরপরের ঘটনা অনেকটা 'কান টানতে মাথা আসা'র মত। 

বাদশা খানকে পুলিস হেফাজতে নেয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস বাদশার প্রতিবেশী রাজা খানকে গ্রেফতার করে। ধৃত এই দুজনকে জেরা করেই পুলিস জানতে পারে যে এরা-ই বাইক-স্কুটি চুরির মূল পান্ডা। ১২টি বাইক-স্কুটির সবকটি এরাই চুরি করেছে। চুরির পর পুরুলিয়া মুরুলিয়া গ্রামের জামির শেখকে সেগুলি চড়া দামে বিক্রি করেছে। এরপরই রানিগঞ্জ থানার পুলিস সাতুরি থানার পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে জামির শেখের বাড়িতে হানা দেয়। সেখান থেকেই উদ্ধার করে চুরি যাওয়া ১২টি বাইক-স্কুটি।

আরও পড়ুন, হামলার ঘটনায় খোঁজ নিতে ফোন অমিতের, 'রোজ-ই হয়', স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নালিশ দিলীপের

Read More