Home> রাজ্য
Advertisement

হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনা, মায়ের সঙ্গে মৃত্যু হল সদ্যোজাতের

হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনা। নানুরে নতুন হাটের কাছে ডাম্পারের সঙ্গে নিশ্চয় যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে মায়ের সঙ্গে মৃত্যু হল সদ্যোজাতের। প্রাণ হারালেন ওই মহিলার বাবা এবং চালকও। এই ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া। শনিবার প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হন বীপভূমের মুরারইয়ের বিরডি গ্রামের বাসিন্দা মানসী মণ্ডল। মঙ্গলবার তাঁকে রেফার করা হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের প্রসুতি বিভাগে। শুক্রবার পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। রবিবার মানসী মণ্ডলকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। মেয়ে এবং নবজাতককে বাড়ি নিয়ে যেতে হাসপাতালে মানসী মণ্ডলের পরিবার। বিকেল নাগাদ নিশ্চয় যানে রওনা হন মুরারইয়ের উদ্দেশে। কিন্তু বাড়ি ফেরা হল না। নানুরের নতুন গ্রামের কাছে ডাম্পারের সঙ্গে মুখোমুখি ধাক্কা লাগে নিশ্চয় যানের। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হন চারজনের। যারমধ্যে রয়েছেন মানসী মণ্ডল ও তাঁর সদ্যোজাত শিশুপুত্র। মারা যান তাঁর বাবা নরোত্তম মণ্ডল এবং চালক জগদীশ সামন্ত।

হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনা, মায়ের সঙ্গে মৃত্যু হল সদ্যোজাতের

ওয়েব ডেস্ক: হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনা। নানুরে নতুন হাটের কাছে ডাম্পারের সঙ্গে নিশ্চয় যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে মায়ের সঙ্গে মৃত্যু হল সদ্যোজাতের। প্রাণ হারালেন ওই মহিলার বাবা এবং চালকও। এই ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া। শনিবার প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হন বীপভূমের মুরারইয়ের বিরডি গ্রামের বাসিন্দা মানসী মণ্ডল। মঙ্গলবার তাঁকে রেফার করা হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের প্রসুতি বিভাগে। শুক্রবার পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। রবিবার মানসী মণ্ডলকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। মেয়ে এবং নবজাতককে বাড়ি নিয়ে যেতে হাসপাতালে মানসী মণ্ডলের পরিবার। বিকেল নাগাদ নিশ্চয় যানে রওনা হন মুরারইয়ের উদ্দেশে। কিন্তু বাড়ি ফেরা হল না। নানুরের নতুন গ্রামের কাছে ডাম্পারের সঙ্গে মুখোমুখি ধাক্কা লাগে নিশ্চয় যানের। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হন চারজনের। যারমধ্যে রয়েছেন মানসী মণ্ডল ও তাঁর সদ্যোজাত শিশুপুত্র। মারা যান তাঁর বাবা নরোত্তম মণ্ডল এবং চালক জগদীশ সামন্ত।

আরও পড়ুন রবিবার রাতের বিধ্বংসী ঝড়ে তছনছ হয়ে গিয়েছে কোচবিহারের বিস্তীর্ণ এলাকা

দুর্ঘটনার পর উদ্ধারে ছুটে যান স্থানীয়রা। নরোত্তম মণ্ডলের আধার কার্ড থেকে পাওয়া ফোন নম্বরের সাহায্যে পরিবারের কাছে দুঃসংবাদ পৌছে দেয় পুলিস। খবর পেয়ে শোকে পাথর গোটা পরিবার। দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য রক্ষা পান মানসী মণ্ডলের মা মালতী দেবী। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে কলকাতায় রেফার করা হয়েছে।চালক ঘুমিয়ে পড়েছিলেন নাকি কোনও কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিলেন? এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কারণ পুলিসের কাছে এখনও স্পষ্ট নয়।

আরও পড়ুন  হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ফের চূড়ান্ত গাফিলতির অভিযোগ

Read More