নিজস্ব প্রতিবেদন: লেগ আম্পায়ার জায়গা বদল করছেন না। তিনি শুধুই লেগ আম্পায়ারের ভূমিকাতেই মাঠে রয়েছেন। অন্যদিকে একজন আম্পায়ারই ম্যাচ পরিচালনা করছেন। পাড়ার ক্রিকেটে এমনটা দেখা যায়। কিন্তু রঞ্জি ফাইনালে মঙ্গলবার রাজকোটে এই ছবি দেখা গেল। বিসিসিআই পরিচালিত ঘরোয়া ক্রিকেট, রঞ্জি ট্রফির ফাইনালের মতো পর্যায়ে এমন ঘটনায় হাসির রোল উঠে গিয়েছে।
কিন্তু এমন ঘটনা কেন হল? সোমবার সৌরাষ্ট্র বনাম বাংলা, রঞ্জি ট্রফি ফাইনালের প্রথম দিনে বাংলার এক ফিল্ডারের থ্রোতে আম্পায়ার শামসুদ্দিনের তলপেটে বল গিয়ে আচমকা লাগে। গতকালের সেই চোট নিয়ে খুব একটা সমস্যা না হলেও রাতে ব্যাথা বাড়ে শামসুদ্দিনের। ফলে মঙ্গলবার ম্যাচের দিনে আর মাঠে নামেননি শামসুদ্দিন। উইকেটের দুই প্রান্তেই মূল আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করছেন অনন্ত পদ্মনাভন। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে ডিআরএস-নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন এস রভি। পদ্মনাভনের সঙ্গে শামসুদ্দিনের বিকল্প হিসেবে নেমেছেন স্থানীয় আম্পায়ার পীযুষ কক্কর।
এদিকে লাঞ্চের পর শামসুদ্দিন স্টেডিয়ামে এলে মাঠে নামেন এস রভি। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন শামসুদ্দিন। আগামিকাল থেকে শামসুদ্দিনের বিকল্প হিসেবে যশবন্ত বার্দেকে পাওয়া যাবে। সাধারণতঃ লিগে রঞ্জিতে মূলত দুইজন ফিল্ড আম্পায়ার থাকেন। আর ম্যাচ রেফারিই তৃতীয় আম্পায়ারের কাজটা চালিয়ে দেন।
আরও পড়ুন - মেয়েদের আইপিএল চালু করতে সৌরভের বোর্ডের কাছে আর্জি সুনীল গাভাসকরের