েই তোরজোর তুঙ্গে। জাতীয় গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে এবারও শহরের দুই প্রধান ছট ক্ষেত্র রবীন্দ্র ও সুভাষ সরোবরে ছট পালন সম্পূর্ন নিষিদ...
অয়ন ঘোষাল: ১৯ নভেম্বর ছট পুজো, সেই উপলক্ষেই তোরজোর তুঙ্গে। বাজারে ইতিমধ্যেই কলার কাঁদি, পাকা কলার বিপুল সম্ভার হাজির। সঙ্গে মাটির নিচে হয় এমন ৮ রকম সবজি বা ফল। এবং অবশ্যই আখ।
জাতীয় গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে এবারও শহরের দুই প্রধান ছট ক্ষেত্র রবীন্দ্র ও সুভাষ সরোবরে ছট পালন সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। বিকল্প হিসেবে বাজা কদমতলা, খিদিরপুর দই ঘাট সহ কলকাতার বেশ কিছু ঘাট তৈরি।
টালি নালা বা আদি গঙ্গার ধারে একাধিক জরাজীর্ণ ঘাট নতুন করে সাজিয়ে ঝাঁ চকচকে করে তোলা হয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা এলাকা ভবানীপুরের ৭১ নম্বর ওয়ার্ডের গায়ত্রী ঘাট।
এই প্রাকৃতিক ঘাট গুলির পাশাপাশি শহরের একাধিক ক্লাবের ফাঁকা জমি, বিভিন্ন মহল্লায় থাকা মাঠ বা ফাঁকা জমিতে অস্থায়ী ভাবে কৃত্রিম সরোবর তৈরি করছে কলকাতা পুরসভা।
মনোহর পুকুর রোডের তেঁতুলতলা বস্তির লাগোয়া যে মাঠে সারাবছর খেলাধুলো হয়, সেই মাঠের চেহারাই পাল্টে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে ৬০ বাই ৬০ ফুটের কৃত্রিম পুল বা জলাশয়। ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরি জলাশয়ের বিভিন্ন দিকে সব মিলিয়ে ১০ টি ঘাট। তৈরি হচ্ছে অস্থায়ী মঞ্চ। জল ভরছে কলকাতা পুরসভার গাড়ি।