ত্ন নিতে পারেন বাড়িতেই। কিন্তু তা মাঝে-মাঝে করলে চলবে না। সপ্তাহে প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে মুখের যত্ন নিতে হবে। জেনে ন...
)
ঘুমোতে যাওয়ার আগে, আপনার মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। এটি আপনার ত্বকে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং টক্সিক মেটিরিয়ালগুলিকে পরিষ্কার করবে। এটাই হল ফেস ক্লিনজিং।
)
ক্লিনজিং করার পরের ধাপ হল টোনার ব্যবহার। সবসময়ই মুখ পরিষ্কার করার পর টোনার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য টোনার খুবই উপকারী। টোনার ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান করে। একটি তুলোর প্যাড নিন। তাতে টোনার নিয়ে ভালো ভাবে ত্বকে লাগিয়ে নিন। টোনার ব্য়বহার করা সম্ভব না হলে, গোলাপ জলও টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
)
গবেষণা বলছে, লেজার রে থেরাপি করতে পারলে ত্বক ভালো থাকে। ফলে, আপনিও বাড়িতে লেজার রে থেরাপি করতে পারেন। এতে আপনার ঘুম ভালো হবে। এই থেরাপি মুখের ব়্যাশ বা লালভাব কমাতেও সাহায্য করে।
)
এটা আপনার চোখের নীচের ফোলাভাব এবং কালো দাগ কমাতে সাহায্য় করে। মুখের ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য় করে। এছাড়াও ঘাড়ের রিংকলস (Wrinkles) কমায়।
)
ক্যানাবিস ফুলের তেলকে হেম্প সিড অয়েল বলে। ক্যানাবিডিওল এবং হেম্প সিড অয়েলে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে। এজন্য এটি একজিমা এবং সোরিয়াসিসের চিকিৎসায় সাহায্য করে। এগুলি ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধও করে। এর অ্য়ান্টি-এজিং গুণও আপনার ত্বকে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয় না।
)
যাঁরা সারাদিন কম্পিউটারে কাজ করেন, তাঁদের চোখে বেশি চাপ পড়ে। এজন্য চোখে আই ক্রিম লাগানো দরকার। চোখের চারপাশে ভালো করে আই ক্রিম লাগিয়ে নিন। সামান্য় মাসাজও করে নিতে পারেন। এতে ঘুমও ভালো হতে পারে।
)
সব শেষে ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। ময়শ্চারাইজার আপনার ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য় করে। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। তৈলাক্ত ত্বকে জেল-বেসড ময়শ্চারাইজার লাগাতে পারেন।
Newsletter
