য় রাখুন। রিস্ক অ্যাডজাস্টেড রিটার্ন কাজে আসে। এমন পরিস্থিতিতে, ফান্ড বেছে নেওয়ার সম...
)
আপনি যদি মনে করেন মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সহজ, আসলে তা নয়। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল বাজারে অনেক মিউচুয়াল ফান্ড থাকার কারণে মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে যে কোন মিউচুয়াল ফান্ডটি বেছে নেবেন? এমন পরিস্থিতিতে, এখানে আমরা আপনাকে কিছু টিপস বলতে যাচ্ছি যার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে ২০২৩ সালের সেরা মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিতে পারেন। চলুন জেনে নেই সেই টিপসগুলো সম্পর্কে...
)
মিউচুয়াল ফান্ড গত ৫-৭ বছরে কীভাবে পারফর্ম করেছে? এটা দেখতে হয়। মিউচুয়াল ফান্ড যদি বিগত বছরগুলিতে ভাল রিটার্ন দেয় তবে এর অর্থ এই নয় যে এটি ভবিষ্যতে আরও ভাল রিটার্ন দেবে। তবে এটি অনুমান করা যেতে পারে যে মিউচুয়াল ফান্ডটি কোন ট্র্যাকে চলছে এবং দীর্ঘ মেয়াদে কতটা রিটার্ন দেবে।
)
মিউচুয়াল ফান্ডগুলি আপনার দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক পরিকল্পনা অথবা লক্ষ্যগুলির সঙ্গে খাপ খায় কিনা তা বিবেচনা করুন। রিটার্ন, ঝুঁকি, লিকুইডিটি এবং ট্যাক্স দক্ষতার ক্ষেত্রে ফান্ডটি আপনার জন্য সেরা হওয়া উচিত। যদি একটি ফান্ড ভাল হয় কিন্তু আপনাকে আপনার লক্ষ্য পূরণে সাহায্য না করে, তাহলে তা আপনার কোনও কাজে আসবে না। এমন পরিস্থিতিতে, সেই ফান্ডগুলি বেছে নিন যাতে আপনার বেশিরভাগ লক্ষ্য পূরণ হয়।
)
ফান্ড কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা মাথায় রাখুন। ইক্যুইটি তহবিলে ১৫ শতাংশ রিটার্ন উপার্জন করা খুব ভাল কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল এই রিটার্নগুলির ঝুঁকি খরচ কী। প্রকৃতপক্ষে, যে ফান্ড ১০ শতাংশ অস্থিরতার সঙ্গে ১৪ শত্নাগশ রিটার্ন জেনারেট করে সেই ফান্ডের চেয়ে ভাল যেটি ৪০ শতাংশ অস্থিরতার সঙ্গে ১৬ শতাংশ রিটার্ন জেনারেট করে। এখানেই রিস্ক অ্যাডজাস্টেড রিটার্ন কাজে আসে। এই প্রেক্ষাপটে প্রথম ফান্ডটি অনেক ভালো এবং নিরাপদও। এমন পরিস্থিতিতে, কোনও ফান্ড বেছে নেওয়ার সময় ঝুঁকির দিকে নজর দেওয়াও খুব গুরুত্বপূর্ণ।
)
একটি ফান্ডে বিনিয়োগ করতে আপনার কত খরচ হচ্ছে তাও দেখুন। যদি ফান্ডে আয় কম হয় কিন্তু ফান্ড চালানোর খরচ বেশি হয়, তাহলে এই ধরনের ফান্ড এড়িয়ে চলুন। আরও ভাল রিটার্ন অর্জনের জন্য ফান্ডের ব্যয়ের দিকে নজর দেওয়াও খুব গুরুত্বপূর্ণ।
Newsletter
