এদিন অভিনেত্রীর পরনে ছিল সাদা সালোয়ার, চোখে রোদ চশমা, হাতে ওয়াকি টকি। ব্যাপার কী?
অন্যান্য দিনের মতোই ব্যস্ত রাস্তা, গাড়ির ঢল। ট্রাফিক সার্জেনের সঙ্গে মিলে কলকাতার ব্যস্ততম মোড়ে ট্রাফিক সামলাতে দেখা গেল অপরাজিতাকে।
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে এবার ট্রাফিক সামলাচ্ছেন অভিনেত্রী। কিন্তু কেন?
শুধু প্রতীকী নয়, রীতিমতো গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেও দেখা গেল ছোটপর্দার ‘লক্ষ্মী কাকিমা’কে।
অপরাজিতা আঢ্য একা নন, তাঁর সঙ্গে ছিলেন পরিচালক পাভেলও।
আসলে এই সবটাই ছিল পাভেলের আগামী ছবি ‘কলকাতা চলন্তিকা’-র প্রচারে।
‘কলকাতা চলন্তিকা’ ছবিতে ট্রাফিক পুলিসের চরিত্রে দেখা যাবে অপরাজিতা আঢ্যকে। এবার চিত্রনাট্যের বাইরে সত্যিই সেই কাজে দেখা গেল অভিনেত্রীকে।
এদিন ছবির প্রচারে এসে কলকাতা পুলিসের বিষয়ে অপরাজিতা বলেন, ‘কলকাতা পুলিসকে নিয়ে খুব গর্ব হয়। ওঁদের কাজ, পরিশ্রম, নিষ্ঠা দেখে ভালো লাগে। আজ এই প্রোমোশনে এসে বুঝতে পারছি ওঁরা কতটা কো-অপারেটিভ। অনেকে পুলিসকে খারাপ কথা বলে, তবে এক দুজনের জন্য সবাইকে খারাপ বলা খুব খারাপ। খুব ভালো লাগছে আজ যাদবপুর থানাতে এসে।’