Home> দেশ
Advertisement

আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপাতত স্বস্তি প্রিয়ঙ্কার স্বামী, ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আগাম জামিন বঢরার

এ দিন রবার্ট বঢরা তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খারিজ করে দাবি করেন, ভুয়ো মামলা করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রাজনৈতিক রং মিশিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ বঢরার

আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপাতত স্বস্তি প্রিয়ঙ্কার স্বামী, ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আগাম জামিন বঢরার

নিজস্ব প্রতিবেদন: আপতত স্বস্তি প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার স্বামী রবার্ট বঢরা। দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত রবার্ট বঢরাকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রেফতার করা যাবে না বলে শনিবার জানাল দিল্লির একটি আদালত। আগাম জামিন পেলেন রবার্ট বঢরা। ৫০ বছর বয়সী ব্যবসায়ী বঢরার বিরুদ্ধে জমি কেলেঙ্কারির অভিযোগ ছাড়াও ব্রিটেনে ১৯ লক্ষ পাউন্ডের ‘বেআইনি’ সম্পত্তি রয়েছে ইডি দাবি করেছে।

আরও পড়ুন- আজই সিবিআই ডিরেক্টর পদে নাম ঘোষণা! খাড়গের বিরোধিতা সত্ত্বেও বাড়ছে জল্পনা

এ দিন রবার্ট বঢরা তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খারিজ করে দাবি করেন, ভুয়ো মামলা করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রাজনৈতিক রং মিশিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ বঢরার। সম্প্রতি ইডি দাবি করেছে, লন্ডনের ব্রায়ানস্টনের বঢরার যে ১৯ লক্ষ পাউন্ডের সম্পত্তি রয়েছে, সেই অর্থ ভারত থেকে দুবাইয়ের মাধ্যমে ‘পাচার’ করা হয়। বঢরার নামেই ওই সম্পত্তি নথিভুক্ত রয়েছে বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থার। এ তদন্তের অন্যতম অভিযুক্ত বঢরার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী মনোজ আরোরাকে আগেই গ্রেফতার করা হয়। ইডি জানিয়েছে, বঢরার সম্পত্তির বিষয়ে অনেক গোপন তথ্য জানেন তিনি। ইডির দাবি, লন্ডনের সম্পত্তি কেনার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল মনোজ আরোরার।

আরও পড়ুন- চিন্তা বাড়ল পাকিস্তানের! এই প্রথম ভারতের হাতে চিনুক কপ্টার

বঢরার আইনজীবী কেটিএস তুলসি বলেন, ২০১৬ সালের পর থেকে বঢরার বিরুদ্ধে তদন্ত চালানো হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত তথ্য প্রমাণ জোগার করতে ব্যর্থ তদন্তকারীরা। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে দাবি বঢরার কৌঁসুলির। তিনি বলেন, লন্ডনের সম্পত্তি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদে তদন্তে সাহায্য করতে প্রস্তুত রবার্ট বঢরা। নির্ধারিত সূচি মেনেই ইডির দফতরে হাজিরা দেবেন তিনি। কংগ্রেস অভিযোগ তুলেছে, প্রিয়ঙ্কা রাজনীতির ময়দানে নামার পর থেকে নানা ভাবে অপদস্থ করা হচ্ছে তাঁকে। প্রিয়ঙ্কার রাজনৈতিক কেরিয়ার কালিমালিপ্ত করতে এ ভাবে বঢরাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে বলে দাবি কংগ্রেসের।

Read More