Home> দেশ
Advertisement

ইউপিএ আমলে অনৈতিকভাবে বাড়ানো হয়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতির মেয়াদ, বিস্ফোরক অভিযোগ কাটজুর

ফের সংবাদ শিরোনামে মার্কণ্ডেয় কাটজু। তাঁর দাবি,সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে মাদ্রাজ হাইকোর্টের এক বিচারপতির চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল প্রথম ইউপিএ সরকারের আমলে । সুপ্রিম কোর্টেরই তিন প্রাক্তন বিচারপতি ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান । কাটজুর দাবি,তামিলনাড়ুর এক শরিক দলের চাপেই মাদ্রাজ হাইকোর্টের ওই বিচারপতির চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়   ।না হলে ,প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে সরকার ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন ওই দলের নেতারা ।

ইউপিএ আমলে অনৈতিকভাবে বাড়ানো হয়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতির মেয়াদ, বিস্ফোরক অভিযোগ কাটজুর

নতুন দিল্লি: ফের সংবাদ শিরোনামে মার্কণ্ডেয় কাটজু। তাঁর দাবি,সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে মাদ্রাজ হাইকোর্টের এক বিচারপতির চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল প্রথম ইউপিএ সরকারের আমলে । সুপ্রিম কোর্টেরই তিন প্রাক্তন বিচারপতি ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান । কাটজুর দাবি,তামিলনাড়ুর এক শরিক দলের চাপেই মাদ্রাজ হাইকোর্টের ওই বিচারপতির চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়   ।না হলে ,প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে সরকার ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন ওই দলের নেতারা ।

শরিকি চাপে,বিচারবিভাগকে প্রভাবিত করেছিল ইউপিএ সরকার । এমনই বিস্ফোরক দাবি সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি মার্কণ্ডেয় কাটজুর । তাঁর দাবি,অনৈতিকভাবে মাদ্রাজ হাইকোর্টের এক প্রাক্তন বিচারপতির চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল । এবং তা করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের তিন প্রাক্তন বিচারপতি আর সি লাহোটি,ওয়াই কে সবরওয়াল এবং কে জি বালকৃষ্ণন । মাদ্রাজ হাইকোর্টের ওই বিচারপতির বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ ছিল বলে অভিযোগ করেছেন প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ।

মার্কণ্ডেয় কাটজুর দাবি,ইউপিএ সরকারের এক শরিকদলের চাপেই এই ঘটনা । তামিলনাড়ুর ওই দলটি এব্যাপারে সরাসরি মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে দেখা করে । প্রধানমন্ত্রী সেসময় নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন । দিল্লি বিমানবন্দরেই তাঁকে সরকার ফেলে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় ।

কাটজুর বিস্ফোরক অভিযোগকে ঘিরে সরগরম জাতীয় রাজনীতি । লোকসভা এবং রাজ্যসভায় তদন্তের দাবি জানিয়েছে এআইএডিএমকে । কংগ্রেসকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি । তবে কাটজুর অভিযোগ নস্যাত্‍ করে দিয়েছে কংগ্রেস । কংগ্রেস নেতা রাজীব শুক্লর মতে,এক দশক ধরে ওই ঘটনা সম্পর্কে নীরব ছিলেন মার্কণ্ডেয় কাটজু ।  মোদী সরকারের কাছাকাছি থাকার জন্যই এখন তিনি মুখ খুলছেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি ।

 

Read More