জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বৃহস্পতিবার সকালে ট্যুইটারে পোস্ট করলেন নরেন্দ্র মোদী। বিশ্ব সিংহ দিবসে গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিংহের ছবি দিয়ে ট্যুইট করে যেন বুঝিয়ে দিলেন লোকসভায় আজ তিনি বিরোধীদের উড়িয়ে দিতে চলেছেন। বুধবার সংসদে বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, যে সরকার মণিপুরে ভারতমাতাকে হত্যা করেছে। তাঁর পরেই সংসদে আলোচনায় আমিত শাহ তাঁর জবাব দেন। এরপরে আজ সংসদে বক্তব্য রাখার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। যদিও মণিপুর ইস্যুতে আলোচনার তিন দিনে একবারও সংসদে উপস্থিত ছিলেন না তিনি। এই অবস্থায় বিরোধীদের উদ্দেশ্যে তিনি কী বার্তা দেবেন সেই দিকে নজর রয়েছে সকলের।
যদিও তাঁকে সংসদে টেনে আনা এবং বক্তব্য রাখতে বাধ্য করাই এই অনাস্থা প্রস্তাবের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় তা আরও একবার সংসদে নিজের ভাষণে মনে করিয়ে দেন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
আজকের ভারত মাথা নিচু করে না: মোদী
আমি কোনও দিন ভাবতেই পারিনি সংসদে এমন জায়গায় বসতে পারব: মোদী
বিরোধীরা আমার ভাষণ সম্পূর্ণ করতে দেন না: মোদী
উত্তর-পূর্বের লোক এই সমস্যার জন্য দায়ী নয়। কংগ্রেসের রাজনীতি দায়ী: মোদী
উত্তর-পূর্ব আমাদের হৃদয়ের টুকরো: মোদী
যেসব জায়গায় কম আসন তা নিয়ে কংগ্রেস কোনওদিন ভাবেনি: মোদী
নেহেরুর বিরুদ্ধে লোহিয়াজির অভিযোগ ছিল জেনেবুঝে উত্তর-পূর্বের উন্নয়নে অগ্রহ দেখাচ্ছনা সরকার: মোদী
চিন হামলার সময় নেহেরুর রেডিও বার্তা অসমবাসী আজও মনে রেখেছে: মোদী
উত্তর-পূর্বের মানুষের বিশ্বাসকে হত্যা করেছে কংগ্রেস। সেই ক্ষোভেরই নানা ভাবে বহিঃপ্রকাশ হয়: মোদী
দেশের সামনে এই সত্য গোপন করা হয়েছে: মোদী
মিজোরামে বায়ুসেনা দিয়ে হামলা করায় কংগ্রেস: মোদী
ভারত তেড়ে টুকরে হোঙ্গে স্লোগান তোলা গ্যাং কে এরা জায়গা দেয়: মোদী
এরা কোন মুখে এই কথা বলেন: মোদী
এরা সেই লোক যারা ভারত মাতার ৩ টুকরো করেছে: মোদী
ভারত মাতার মূর্তিকে যে চোখে দেখা হয়েছে তা দুর্ভাগ্যজনক। এরা ক্ষমতার বাইরে কিছুই বঝে না: মোদী
ভারতমাতাকে নিয়ে সংসদে করা বক্তব্য দেশের মানুষকে ক্ষুন্ন করেছে: মোদী
নাম না করে রাহুলকে কটাক্ষ
মণিপুরে বহু পরিবার সংকটে পড়েছে। মহিলাদের বিরুদ্ধে ভয়ংকর অপরাধ হয়েছে। এবং দোষীদের কড়া শাস্তি দেওয়ার জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার মিলে সব চেষ্টা করছে। আমি আস্বস্ত করতে চাই মণিপুরে অতি দ্রুত শান্তির সূর্য উঠবে। আমি মণিপুরের মানুষকে ব্বলতে চাই, মা-বোন-মেয়েদের বলতে চাই দেশ আপনাদের সঙ্গে আছে। আমরা সবাই মিলে এই সমস্যার সমাধান করব। আমি মণিপুরের মানুষকে বলতে চাই মণিপুর আবারও বিকাশের পথে ফিরবে: মোদী
মণিপুর নিয়ে অমিত শাহ বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। সংসদের বক্তব্য মণিপুরে পৌছানোর বার্তা দিয়েছে। কিন্তু বিরোধীরা মণিপুর নিয়ে শুধু রাজনীতি করছে: মোদী
১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট পরে মোদীর মুখে মণিপুরের কথা।
গনতন্ত্রে যাদের ভরসা নেই তাঁরা বলতে প্রস্তুত কিন্তু শোনার ধৈর্য নেই: মোদী
লোকসভা থেকে ওয়াকআউট বিরোধীদের।
দেশকে আমার গ্যারান্টি তৃতীয় টার্মে দেশকে তিন নম্বর করব: মোদী
নীতি পঙ্গুত্ব আনবে। দেশকে দুই দশক পিছিয়ে দেবে: মোদী
এই জোটের আর্থিক নীতি দেশেকে দেউলিয়া করবে: মোদী
পড়শি দেশের হাল দেখুন। কংগ্রেস ও সঙ্গিদের থেকে সতর্ক হন। বিরোধীদের শোধরানোর ইচ্ছা নেই আমার: মোদী
এই জোটের আর্থিক নীতি নিয়েও দেশকে সতর্ক করব। এরা এমন অর্থ ব্যবস্থা চায় যাতে দেশ দুর্বল হয়: মোদী
যে কোনওদিন জমিতে নামেনি সে দেশের রূপ দেখে ভুলে গিয়েছে দেশে ৫০ বছর ধরে তাঁর পরিবার শাসন করেছে: মোদী
মহব্বতের দোকান নয় লুঠের দোকান, মিথ্যের বাজার। দুর্নীতি-তোষণ, পরিবারতন্ত্রের আখড়া: মোদী
আমি কংগ্রেসের দুঃখ বুঝি। বহু বছর ধরে তামাদি প্রোডাক্ট বার বার লঞ্চ করতে হয়: মোদী
নাম না করে রাহুল কে কটাক্ষ মোদীর
ওদের জন্মদিনে বিমানে কেক কাটা হত এখন বিমানে গরিবের জন্য ভ্যাকসিন যায়। ওদের কাপড় আসত বিমানে এখন হাওয়াই চপ্পল পড়া গরিব বিমানে চড়ে। আগে ফুরতির জন্য নৌসেনার জাহাজ ব্যবহার করত। আজ নৌসেনার জাহাজ আটকে পরা লোককে ফিরিয়ে আনে: মোদী
৩০ বছরের পরে দেশে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা সরকার কিন্তু এখানে গরিবের ছেলে প্রধানমন্ত্রী হয়েছে এজন্য কংগ্রেসের ঘুম হচ্ছে না: মোদী
লঙ্কা হনুমান নয় রাবনের অহংকার জ্বালিয়েছে। এটা সত্যি, জনতা ভগবান রামের রূপ, তাই এখন ৪০০ থেকে ৪০ হয়ে গিয়েছেন: মোদী
পরিবারের বাইরে কেউ প্রধানমন্ত্রী হোক তা ওদের পছন্দ নয়: মোদী
নেতাজির ছবি সেন্ট্রাল হলে জায়গা পায় অকংরেসি সরকারের আমলে: মোদী
কংগ্রেসের লোক আম্বেদকরের পোশাক নিয়ে কটাক্ষ করতেন। বাবু জগজিবন রামকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েনি কংগ্রেস: মোদী
নাম পাল্টে দেশ শাসন করবেন ভেবেছেন: মোদী
এখন হাতে হাত পরে দরকার হলে ছুড়ির ওয়ার: মোদী
লেবেল বদলেও পুরনো পাপ লুকাবে কী করে: মোদী
এটা ইন্ডিয়া জোট নয়, অহংকারের জোট: মোদী
এক বিদেশী দল বানিয়েছিলেন। ১৯২০ সালে ভারতের স্বতন্ত্রতা একটা নতুন মাত্রা পেল। একটা নতুন পতাকার শক্তি দেখে তাও কংগ্রেস চুরি করে নিল: মোদী
ভোটারদের মন জয়ে গান্ধী নামও চুরি করেছে: মোদী
নিজেদের অক্ষমতা ঢাকতে নির্বাচনী প্রতীক চুরি করেছে কংগ্রেস: মোদী
কংগ্রেস যা নিজের বলে দাবি করে তা অন্যের থেকে নেওয়া: মোদী
ট্যুইট করলেন ডেরেক ও'ব্রায়েন
After absconding for 21 days, PM @narendramodi had to be dragged and compelled to come to Lok Sabha with a #NoConfidenceMotionDebate #Parliament
One full hour (6.08 pm) into his lacklustre speech, not a word on #Manipur from the man with a heart of stone
INDIA #JeetegaBharat
— Derek O'Brien | ডেরেক ও'ব্রায়েন (@derekobrienmp) August 10, 2023
বেঁচে থাকার জন্য NDA-এরই আশ্রয় নিয়েছে: মোদী
এনডিএ চুরি করেছে দুটো 'আই' লাগিয়ে: মোদী
মোদীকে কটাক্ষ কংগ্রেসের
एक घंटे हो गए...
प्रधानमंत्री मोदी मणिपुर का 'म' नहीं बोल पाए.
— Congress (@INCIndia) August 10, 2023
ট্যুইট করে মোদীকে কটাক্ষ তৃণমূলের।
50 minutes have passed
Not a word on #Manipur!
Why PM @narendramodi?
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) August 10, 2023
ধ্বংসস্তূপে চুনকামের চেষ্টা করছে বিরোধীরা: মোদী
বেঙ্গালুরু সম্মেলনে ইউপিএ জোটের ক্রিয়াকর্ম হয়েছে। ইন্ডিয়া জটের বৈঠককে কটাক্ষ মোদীর।
মোদীর ভাষণের মধ্যেই বিরোধীদের স্লোগান মণিপুর নিয়ে কথা বলার জন্য।
দেশের বহু অংশে কংগ্রেসকে জিত্তে বহু দশক লেগেছে, তামিলনাড়ুতে কংগ্রেস শেষ বার ১৯৬২ সালে জিতেছিল। এত বছর ধরে তামিলনাড়ু বলছে কংগ্রেস নো-কনফিডেন্স।
পশ্চিমবঙ্গে শেষ বার ১৯৭২ সালে জিতেছিল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ বলছে কংগ্রেস নো-কনফিডেন্স।
উত্তর প্রদেহ-বিহারে ৩৮ বছর আগে শেষ বার কংগ্রেস জিতেছিল।
ত্রিপুরায় শেষ বার ৮০-র দশকে জিতেছিল।
ওড়িশা কংগ্রেস শেষবার ১৯৯৫ সালে জিতেছিল।
এদের ভারতের মানুষের উপর বিশ্বাস নেই। ভারতের মানুষেরও কংগ্রেসের প্রতি নো-কনফিডেন্স বেশি রয়েছে: মোদী
ভারতবিরোধী যেকোনও কথা এরা বিশ্বাস করেন, কোনও বিদেশী এজেন্সি কিছু বললে তাই নিয়ে প্রচার করে। তাদের ভারতের ভ্যাক্সিনে ভরসা নেই: মোদী
তাঁরা কাশ্মিরের সাধারণ মানুষের পরিবর্থে হুরিয়তকে বিশ্বাস করত। ভারতের সেনার উপর এদের ভরসা নেই, শত্রুর উপর আছে: মোদী
পাকিস্তান সীমান্তে আক্রমণ করত, দেশে জঙ্গি পাঠাতো তারপরে বলত করেনি। কংগ্রেস তাই বিশ্বাস করত। কংগ্রেসের পাকিস্তান প্রেম এমনই যে পাকযুক্তি তাঁরা মেনে নিত: মোদী
মেক-ইন-ইন্ডিয়া নিয়েও বিরোধীরা অবিশ্বাস জানিয়েছেন: মোদী
স্বচ্ছ ভারত থেকে জনধণ, বিরোধীরা শুধুই বিরোধিতা করেছে: মোদী
দেশের বিশ্বাস ২০২৮ সালে আপনারা যখন অনাস্থা প্রস্তাব আনবেন তখন এই দেশ বিশ্বের প্রথম তিনে থাকবে: মোদী
এটা ঘুমিয়ে নয়, রিফর্ম, পারফর্ম এবং ট্রান্সফর্মের মাধ্যমে এটা হয়েছে।
১৯৯১ সালে দেশ কাঙাল হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু ২০১৪ সালের পরে দেশ প্রথম ৫-এ জায়গা করে নিয়েছে।
কংরেস্র নীতী, উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, ভিশন কিছুই নেই। তাই তাঁরা বলে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে সব কিছু হয়ে যাবে: মোদী
এত বছর সরকারে থাকার পরেও এরা অত্যন্ত অনুভবহীন কথা বলে: মোদী
আমরা তযখন বলছি দেশ তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে তখন দায়িত্বশীল বিরোধী হিসেবে পরামর্শ দিতে পারত:মোদী
আমাদ্র সরকারের তৃতীয় টার্মে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে: মোদী
এরা দশের যে সংস্থার মৃত্যু ঘোষণা করে তাঁরই ভাগ্য চমকান শুরু হয়। যেভাবে এরা গনতন্ত্রকে খারাপ কথা বলে তাতে গনতন্ত্র আরও মজবুত হচ্ছে। দেশের সামরথের, পরিশ্রমের উপর এদের বিশ্বাস নেই।
আমি ৩ উদাহরণ দিয়ে এই গোপন বরদান প্রমাণ করব।
১) সবাই বলেছিল ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে অনেক কিছু বলেছিল। অনেক বড় মানুষকে এনেছিল। ব্যাংকিং সেক্টরের খারাপ অবস্থা নিয়ে অনেক কথা বলেছে। সেই সময়ে আমদের পাবলিক সেক্টর ব্যাংকের নেট প্রফিট দ্বিগুনের বেশি হয়েছে।
২) আমাদের ডিফেন্সের হেলিকপ্টার বানানোর সংস্থা HAL-কে নিয়ে অনেক খারাপ কথা বলেছে। বিশ্বের সাম্নে HAL-এর নাম খারাপ করা হয়েছে। কিন্তু সেই সময় HAL ফ্যাক্ট্রির দরজায় সভা করা হয়েছে। কিন্তু আজ HAL সফল হয়েছে। তাঁরা নিজেদের চিরক্লের সবথেকে বেশি রেভিনিউ পেয়েছে।
৩) এলআইসি নিয়ে অনেক খারাপ কথা বলা হয়েছে। বলেছে এলআইসি ডুবে যাবে। কিন্তু আজ এলআইসি প্রতিনিয়ত শক্তিশালি হচ্ছে।
আমার দৃঢ় বিশ্বাস বিরোধীদের একটি গোপন বড় মিলেছে। এরা যাদের খারাপ চান তাদের ভালো হয়: মোদী
বিরোধীদের পছন্দের স্লোগান, 'মোদী তোমার কবর খোঁড়া হবে': মোদী
অপশব্দ বলে আপনারা মন হালকা করছেন: মোদী
কালো কাপড় পরে সংসদে এসে কালো টিকার মতো দেশের মঙ্গল সুনিশ্চিত করেছেন বিরোধীরা: মোদী
দুনিয়া বাইরে থেকে দেখতে পাচ্ছে, বিরোধীরা ভিতরে থেকে দেখতে পাচ্ছে না। অবিশ্বাস এবং অহংকার এদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে আছে: মোদী
ইউনিসেফ বলেছে স্বচ্ছ ভারত মিশনে প্রতি বছর ৫০ হাজার টাকা বাঁচছে: মোদী
হু স্বচ্ছ ভারত অভিযানের অ্যানালিসিস করে বলেছে এটি ৩ লক্ষ মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে: মোদী
আইএমএফ আমাদের সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার স্কিমকে লজিস্টিকাল মার্ভেল বলেছে। হু বলেছে জল-জীবন মিশনের জন্য দেশে ৪ লক্ষ মানুষের প্রাণ বেঁচেছে: মোদী
এই সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশে রেকর্ড বিদেশী বিনিয়োগ আসছে। আজ দেশে দ্রুত দারিদ্র কমছে। গত ৫ বছরে ১৩.৫ কোটি লোক দারিদ্র থেকে মুক্তি পেয়েছে: মোদী
বিশ্ব আজ দেশকে বুঝে গিয়েছে: মোদী
আমরা ভারতে যুবদের দুর্নীতিমুক্ত সরকার দিয়েছি, খোলা আকাশে ওড়ার সুযোগ দিয়েছি। বিশ্বের সামনে ভারতের ভাবমুর্তি উন্নত করেছি: মোদী
২০১৪ সালে ৩০ বছর পরে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সরকার বানায় জনগণ: মোদী
সব রেকর্ড ভেঙে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি: মোদী
কংগ্রেস অধীর চৌধুরীর সঙ্গে কেন এমন করছে?: মোদী
অধীর চৌধুরীকে বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি: মোদী
আমি অধীরবাবুর প্রতি পূর্ণ সমবেদনা জানাই: মোদী
কংগ্রেস বারবার ওনার অপমান করে: মোদী
অধীরকে কটাক্ষ মোদীর
ফিল্ডিং বিপক্ষ সাজিয়েছে, চার ছয় মারছে সরকার: মোদী
দুর্নীতির জোট অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে: মোদী
আপনাদের প্রতিটি শব্দ দেশ মন দিয়ে শুনছে: মোদী
নো কনফিডেন্স মোশনে বিরোধীরা নো বল করে চলেছে। আপনারা তৈরি হয়ে আসেন না কেন? আপনাকে ৫ বছর সময় দিলাম তবুও আপনারা তৈরি হয়ে আসেন না: মোদী
জনতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বিরোধীরা: মোদী
দেশবাসী সরকারের উপর বিশ্বাস দেখিয়েছে: মোদী
আবার ক্ষমতায় আসব: মোদী
বিরোধীদেরই ফ্লোর টেস্টে পরিণত হয়েছিল: মোদী
২০২৪ সালে সব রেকর্ড ভেঙে দেব আমরা: মোদী
বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব আমাদের জন্য আশীর্বাদ প্রমাণ হয়েছে: মোদী
২০১৮ সালেও অনাস্থা প্রস্তাব হয়: মোদী
বারবার সমর্থন দিয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ: মোদী
দেশের জনগণ আমাদের সরকারকে সমর্থন দিয়েছেন: মোদী
ভাষণ শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা প্রস্তাবে, হাউসে বিরোধী দলের নেতারা কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কটাক্ষ করেন। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী মণিপুর ইস্যুতে কেন্দ্র এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তীব্র আক্রমণ করেছেন। চৌধুরী প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মণিপুর ইস্যুতে নীরব কেন? এরপরই বিরোধীদের কটাক্ষ করেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি বলেন, মণিপুরের ছদ্মবেশে বিরোধীরা রাজনৈতিক রুটি সেঁকছে। তিনি বলেন, কংগ্রেস সবসময়ই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অপমান করেছে।
Thank you