Home> দেশ
Advertisement

২০ হাজার কোটিতে দাঁড়াতে পারে মোদী-মেহুলের প্রতারণা

বেআইনিভাবে পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের অফিসারের মাধ্যমে 'লেটার্স অব আন্ডারটেকিং' (এলওইউ) ইস্যু করে অন্যান্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন নীরব মোদী ও মেহুল চস্কির সংস্থা।

২০ হাজার কোটিতে দাঁড়াতে পারে মোদী-মেহুলের প্রতারণা

নিজস্ব প্রতিবেদন: নীরবে ব্যাঙ্ক লুঠ করে হাওয়া মোদী। টনক যখন নড়ে, তত ক্ষণে বিদেশ পাড়ি দিয়েছে মসুর হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদী। তার জেরে প্রায় ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারির জাঁতাকলে পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক। পাশাপাশি ফেঁসেছে  দেশের অন্যান্য ব্যাঙ্কগুলিও। বিশেষজ্ঞদের মতে, সব মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির মুখে দাঁড়িয়ে ব্যাঙ্কগুলি।

আরও পড়ুন- শীঘ্রই দেশের ৫ শহরে আসছে প্লাস্টিকের ১০ টাকার নোট

বেআইনিভাবে পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের অফিসারের মাধ্যমে 'লেটার্স অব আন্ডারটেকিং' (এলওইউ) ইস্যু করে অন্যান্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন নীরব মোদী ও মেহুল চস্কির সংস্থা। ২০১৭-র মার্চ মাস অবধি ব্যাঙ্কগুলি ১৭,৬৩২ কোটি (২৭৪ কোটি ডলার) টাকার ঋণ দিয়েছে মোদী এবং মেহুলের সংস্থাকে। তদন্তে উঠে এসেছে,  এলওইউ-র কোনওটাই ব্যাঙ্কের নিজস্ব সফ্টওয়্যারে নথিভূক্ত নেই। ফলে সহজেই নজর এড়িয়ে দেশ থেকেই উধাও হয়েছেন নীরব, বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন- পিএনবি দুর্নীতিকাণ্ডে রাহুল-অভিষেক মনুর নাম জড়ালেন নির্মলা সীতারমন

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলির তদন্ত সূত্রে খবর, গীতাঞ্জলি জেমস'র কর্ণধার মেহুল চস্কি-র প্রায় ৩২টি ব্যাঙ্কের সঙ্গে লেনদেন ছিল।  নীরব মোদী এবং মেহুল চস্কি নিউ ইয়র্ক থেকে বেজিং-য়ে বিভিন্ন জুয়েলারি স্টোর পসরা সাজাতে  ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, এলাহবাদ ব্যাঙ্ক এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক থেকে বিপুল পরিমাণে ঋণ নিয়েছে।

আরও পড়ুন- পিএনবি দুর্নীতিকাণ্ডে শুরু ধরপাকড়, গ্রেফতার প্রাক্তন ডেপুটি ম্যানেজার-সহ ৩

Read More