Home> দেশ
Advertisement

'আমার মেয়ে শিনাকে খুন করে থাকলে ইন্দ্রাণীর ফাঁসি হওয়া উচিত', বললেন সিদ্ধার্থ দাস

এরপর বলেন, 'যদি সত্যিই ইন্দ্রাণী আমার মেয়েকে খুন করে থাকে তাহলে ওর ফাঁসি হওয়া উচিত।' তদন্তে পুলিসকে সাহায্য করার কথাও বলেন সিদ্ধার্থ। যদি দরকার হয় মুম্বই যেতেও তিনি তৈরি বলে জানিয়েছেন তিনি।

'আমার মেয়ে শিনাকে খুন করে থাকলে ইন্দ্রাণীর ফাঁসি হওয়া উচিত', বললেন সিদ্ধার্থ দাস

ওয়েব ডেস্ক: শিনা বোরার বাবা তিনিই। সংবাদমাধ্যমের কাছে স্বীকার করে নিলেন সিদ্ধার্থ দাস। সঙ্গে বললেন, ইন্দ্রাণীকে তিনি বিয়ে করেননি, শুধু 'লিভ ইন' করতাম। শিনা আসলে আমারই সন্তান, নিজের মুখ ঢেকে কথাটা বলার পর চুপ করে যান উত্তর কলকাতার দমদম এলাকার বাসিন্দা সিদ্ধার্থ। তারপর যোগ করেন , শিনার মৃত্যুর খবরটা আমায় খুব কষ্ট দিয়েছে। এরপর বলেন, 'যদি সত্যিই ইন্দ্রাণী আমার মেয়েকে খুন করে থাকে তাহলে ওর ফাঁসি হওয়া উচিত।' তদন্তে পুলিসকে সাহায্য করার কথাও বলেন সিদ্ধার্থ। যদি দরকার হয় মুম্বই যেতেও তিনি তৈরি বলে জানিয়েছেন তিনি।

শিনা বোরা হত্যা মামলায় ইন্দ্রাণী মুখার্জির এক অধস্তন কর্মীকে সাক্ষী করতে চায় মুম্বই পুলিস। পুলিস জানতে পেরেছে, ইন্দ্রাণীর নির্দেশে শিনার খুনের পর শিনার নামে ভুয়ো রেজিগনেশন লেটার তৈরি করেন তিনি। ইন্দ্রাণীর পাঠানো স্যাম্পেল দেখে শিনার সই নকল করেন ওই কর্মী।

শিনার অফিসে দেওয়ার জন্য জাল রেজিগনেশন লেটারই শুধু নয়, শিনার বাড়ির এগ্রিমেন্ট বাতিলের জন্যও ইন্দ্রাণীর নির্দেশে সই জাল করেন তিনি। ইন্দ্রাণীর সঙ্গে ওই কর্মীর এই সংক্রান্ত ২১টি ই-মেলের খোঁজ পেয়েছে পুলিস। পুলিসের হাতে এসেছে আরও একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য। খুনের পর শিনার দেহ গাড়ির পিছনের সিটে বসিয়ে রায়গড়ের জঙ্গলে নিয়ে যান ইন্দ্রাণী ও তাঁর প্রাক্তন স্বামী সঞ্জীব খান্না। মৃতদেহ বলে কারও যাতে সন্দেহ না হয় সে জন্য দুজনের মাঝে শিনার দেহটিকে বসিয়ে নিয়ে যান তাঁরা। 

Read More