নিজস্ব প্রতিবেদন: কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউতে মহারাষ্ট্রের পর সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল দিল্লি। টানা লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকারের তরফে। ক্রমশ কমছে এখন সংক্রমণ। ফলে প্রায় ৪২ দিনের জন্য সম্পূর্ণ লকডাউনের সোমবার থেকে রাজধানীতে শুরু হল আনলক।
তবে জেলার দুর্যোগ মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ কড়া নজর রাখবে পরিস্থিতির উপর। জুনের ৭ তারিখ পর্যন্ত জেলার মধ্যে চলাচলে ও গতিবিধিতে নজর রাখছে। বেশ কিছু ব্যবসা শুরু করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
আপ সরকারের তরফে জানান হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্ম ছাড়াও, সরকারি কর্মী ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারী, অফিস, কারখানাগুলিও ধীরে ধীরে শিফটের সঙ্গে সঙ্গে খোলা হবে।
নয়া নির্দেশিকাও জারি হয়েছে আনলক পর্বে। কোনও সংস্থা নিজেদের কারখানায় উৎপাদনের কাজ চালাতে পারে বলেই জানান হয়েছে নির্দেশিকা। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে নির্মাণ কার্য চলতে পারে। তবে ৭ জুন অবধি মেট্রো বন্ধ থাকবে বলেই জানানো হয়েছে।
* অফিস খুললেও কর্মীদের মধ্যকার সামাজিক দূরত্ব, শিফটের মধ্যে পর্যাপ্ত ব্যবধান, ঘন ঘন স্যানিটাইজেশন, কর্মীদের লাঞ্চ ব্রেক ইত্যাদি নিশ্চিত করার জন্য কর্মক্ষেত্রে নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
* কর্মক্ষেত্রে ফেস মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, পান, গুটখা, তামাক এবং মদ খাওয়া সম্পূর্ণ বারণ।