Home> লাইফ স্টাইল
Advertisement

বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সময় হার্টবিট ১৩০ বিএমপি!

কখনও কি কান পেতে শুনেছো হৃদপিণ্ডের ধুকপুক শব্দ? কখনও কি অনুভব করেছো প্রিয়জনের আলতো স্পর্শে এক শিরশিরানি শিহরণ? হয়ত কম বেশী আমারা সবাই বিশেষ মুহূর্তে এমন অনুভূতি উপলব্দি করেছি। কিন্তু সময়ের রেলগাড়ি সেই মুহূর্তকে কখন ফেলে রেখে নতুন স্টেশনে পাড়ি দিয়েছে, তা আজ শুধু স্মৃতির অ্যালবামেই ধরা দেয়।

বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সময় হার্টবিট ১৩০ বিএমপি!

ওয়েব ডেস্ক: কখনও কি কান পেতে শুনেছো হৃদপিণ্ডের ধুকপুক শব্দ? কখনও কি অনুভব করেছো প্রিয়জনের আলতো স্পর্শে এক শিরশিরানি শিহরণ? হয়ত কম বেশী আমারা সবাই বিশেষ মুহূর্তে এমন অনুভূতি উপলব্দি করেছি। কিন্তু সময়ের রেলগাড়ি সেই মুহূর্তকে কখন ফেলে রেখে নতুন স্টেশনে পাড়ি দিয়েছে, তা আজ শুধু স্মৃতির অ্যালবামেই ধরা দেয়। কিন্তু সেসিপিকাই নামে এক ব্যক্তি তাঁর প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাবে দেওয়ার সময় হৃদয়ে যে সুনামি উঠেছিল, তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খ ধরে রেখেছেন গ্রাফে। দেখা গিয়েছে, বিয়ের ঠিক প্রস্তাব দেওয়ার সময় হার্ট রেট বেড়ে গিয়েছিল সর্বোচ্চ ১৩০ বিএমপিতে। সাধারণত আমাদের স্বাভাবিক হৃদস্পন্দন ৬০-৮০ বিএমপি হয়ে থাকে। তাহলে ভাবুন বিয়ের প্রস্তাব করতে গিয়ে রক্তের চাপ কোথায় ওঠে? ছবির উপর ক্লিক করুন ও স্ক্রল করে দেখুন (Picture: imgur)

স্যোশাল মিডিয়া রেডিটে এই গ্রাফ প্রকাশ হতেই ভাইরাল হয়ে যায় ওয়েবসাইটে। তিনি জানান, প্রেমিকাকে নিয়ে রোমান্টিক ট্যুরে গিয়েছিলেন রোমের কোলাসিয়ামে। রোমান ফোরামে প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সময় তাঁর নাড়ি নির্ধারণ করার জন্য স্পোর্ট ট্রাকার হার্ট রেট মনিটর ব্যবহার করেন। সেখানে ৪০ মিনিটের গ্রাফে ফুটে ওঠেছে প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব করার সময় সর্বোচ্চ হার্ট-রেট ১৩০ বিএমপিতে ওঠে। বাকি বেশিরভাগ সময় ১০০ বিএমপি ছিল তাঁর হার্টরেট।

Read More