Home> লাইফ স্টাইল
Advertisement

আজব কাণ্ড! মধু চুরি করতে এসে চাকরি জুটে গেল এক ভাল্লুকের

মৌচাককে ভাল্লুকের হাত থেকে বাঁচাতে তাই জল ব্য়বহার করে ফাঁদ পেতে রাখেন মধু ব্যবসায়ীরা।  

আজব কাণ্ড! মধু চুরি করতে এসে চাকরি জুটে গেল এক ভাল্লুকের
নিজস্ব প্রতিবেদন : মধু। শব্দটা শুনলেই হয়তো আপনার জিভে জল চলে আসবে। ভাল্লুকদের ক্ষেত্রেও কিন্তু ব্যাপারটা একই! একবার মধুর গন্ধ পেলে আর ধরে রাখার জো নেই তাদের। মানুষ আর ভাল্লুকের মধুর স্বাদও নাকি অনেকটা একই। আর তাই মধু চুরি করতে এসে চাকরি পেয়ে গেল এক ভাল্লুক। 
 
মধু-প্রেমে যেমন আমরা হামলা দিই মায়ের রান্নাঘরে, ঠিক সেরকমই মধুর লোভে তারাও হামলা চালায় মৌচাকে। মৌচাককে ভাল্লুকের হাত থেকে বাঁচাতে তাই জল ব্য়বহার করে ফাঁদ পেতে রাখেন মধু ব্যবসায়ীরা। কিন্তু তুরস্কের ইব্রাহিম সেডেফ বেছে নিয়েছেন অভিনব পদ্ধতি। মধু চুরি করতে আসা এক ভাল্লুককে তিনি চাকরি দিলেন। সেই ভাল্লুক এখন মধুর কোয়ালিটি চেক করে। 
 
আরও পড়ুন-  মহিলা-পরিচালিত এই গ্রামে পুরুষের প্রবেশ, বসবাস নিষিদ্ধ!
 
ভাল্লুকের উত্পাতে অনেক সময়ই ব্যবসায়ীদের মধুর ব্যবসা লাটে ওঠে। কিন্তু ইব্রাহিম সেই ভাল্লুককে নিজের সহকর্মী করলেন। এদিকে মধুর স্বাদ পরীক্ষা করার সুযোগে ভাল্লুকেরও হয়ে যায় মধু খাওয়া। আবার তার পছন্দের ধরণেই বোঝা যায় মানুষের সঙ্গে মিল ঠিক কতটা! চেখে দেখার জন্য় তিন-চার রকমের মধু তার সামনে রাখলেই সে বেছে নেয় আঞ্জের মধু। আর মোটামুটি আমরা সকলেই জানি, আঞ্জের মধুর স্বাদ কেমন! ভাল্লুকের এই মধু-বিলাসের চরিত্র দেখেই ইব্রাহিম তাকে কাজে লাগিয়ে নিলেন মধুর স্বাদের পরীক্ষক হিসাবে। সেফেড-এর ফার্মে নতুন কর্মচারী এখন ভাল্লুক। এই অভিনব এবং মানুষ ও ভাল্লুকের যৌথ ব্য়বসা রূপকথার মতো শুনতে লাগে, তাই না?
 
Read More