Home> কলকাতা
Advertisement

কার গাফিলতিতে প্রাণ গেল সঙ্গীতার? জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

সুইমিং পুলের জলে ডুবে অকাল মৃত্যু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর। কার গাফিলতিতে প্রাণ গেল সঙ্গীতার? পরিবার আঙুল তুলছে প্রশিক্ষকের দিকে। কিন্তু, শুধুই কী প্রশিক্ষকের গাফিলতি না পিছনে রয়েছে পরিকাঠামোর অভাব? কতটা দায়ী ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

কার গাফিলতিতে প্রাণ গেল সঙ্গীতার? জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

ওয়েব ডেস্ক: সুইমিং পুলের জলে ডুবে অকাল মৃত্যু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর। কার গাফিলতিতে প্রাণ গেল সঙ্গীতার? পরিবার আঙুল তুলছে প্রশিক্ষকের দিকে। কিন্তু, শুধুই কী প্রশিক্ষকের গাফিলতি না পিছনে রয়েছে পরিকাঠামোর অভাব? কতটা দায়ী ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

সাঁতার শিখতে গিয়ে পুলে তলিয়ে গেলেন সঙ্গীতা। কার গাফিলতিতে প্রাণ গেল বছর ২২-র ঝকঝকে ছাত্রীর? সাঁতার বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  সাঁতার শেখার প্রতি ব্যাচে ৬০ শিক্ষার্থী পিছু ৭-৮জন প্রশিক্ষক থাকা উচিত। মঙ্গলবার হেদুয়ায় পুলে সাঁতার শিখতে নামেন ৭৯জন। সম্ভবত অতিরিক্ত চাপেই সঙ্গীতার দিকে নজর দিতে পারেননি প্রশিক্ষক। প্রশ্ন উঠছে প্রশিক্ষকদের যোগ্যতা নিয়েও।

সঙ্গীতার অকাল মৃত্যুর জন্য অনেকে দায়ী করছেন জলের গভীরতাকেও। হেদুয়ার পুলে নভিশ, বিগিনার্স ও সুইমার্স মূলত তিন বিভাগে সাঁতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সঙ্গীতা নভিশ বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। সাড়ে ৫ ফুট গভীরতার জলে তাঁর সাঁতার শেখার কথা। কিন্তু, পরিবারের দাবি তাঁকে শেখানো হচ্ছিল বিগিনার্স সেকশনে। যেখানে জলের গভীরতা ৮ ফুট। যার জেরেই দুর্ঘটনা। সাঁতার শেখানোর ক্লাবে মজুত ছিল না মেডিক্যাল কিটও।

শুধু প্রশিক্ষক নয়, দুর্ঘটনার পর প্রশ্ন উঠছে ক্লাবের ভূমিকা নিয়েও। মুনাফার লোভে প্রায়ই একই ব্যাচে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির অভিযোগও রয়েছে। সবকিছুর নিট ফল ২২ বছরের সঙ্গীতার অকাল মৃত্যু।

Read More