Home> কলকাতা
Advertisement

অশান্তির ম্যাপ বলছে বিজেপি নয় তৃণমলের টার্গেট ছিল বামফ্রন্ট

লোকসভা ভোটে কলকাতার যে সব এলাকায় শাসকদলকে পিছনে ফেলেছিল বামেরা, সেইসব এলাকা থেকেই অশান্তির খবর এল বেশি। তুলনায় বিজেপি এগিয়েছিল এমন অধিকাংশ ওয়ার্ডেই ভোট হল শান্তিতে। ভোটের দিন অশান্তির পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, বিজেপি নয়। এই মুহূর্তে তৃণমূলের টার্গেট বামেরাই।

অশান্তির ম্যাপ বলছে বিজেপি নয় তৃণমলের টার্গেট ছিল বামফ্রন্ট

ওয়েব ডেস্ক: লোকসভা ভোটে কলকাতার যে সব এলাকায় শাসকদলকে পিছনে ফেলেছিল বামেরা, সেইসব এলাকা থেকেই অশান্তির খবর এল বেশি। তুলনায় বিজেপি এগিয়েছিল এমন অধিকাংশ ওয়ার্ডেই ভোট হল শান্তিতে। ভোটের দিন অশান্তির পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, বিজেপি নয়। এই মুহূর্তে তৃণমূলের টার্গেট বামেরাই।

লোকসভা নির্বাচনে জোড়াসাঁকো ও ভবানীপুরে এগিয়ে ছিল বিজেপি। এই দুই বিধানসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে কমবেশি শান্তিতেই ভোট হল। অন্তত বিজেপি কর্মীরা সে ভাবে শাসকদলের টার্গেট হলেন না। একেবারে উল্টো ছবি যাদবপুরে। লোকসভা ভোটে এখানে এগিয়ে ছিল বামেরা। সেই যাদবপুর বিধানসভার ওয়ার্ডগুলিতে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠল।

বুথ দখল, সিপিআইএমের ক্যাম্প অফিস ভাঙচুর, দলের এজেন্ট-কর্মীদের বেদম পিটুনি, বাদ রইল না কিছুই। বাঘাযতীনে শাসকদলের ছাতার নীচে থাকা দুষ্কৃতীরা গুলি চালিয়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন ভোটাররা। লোকসভা ভোটের হিসেবে বাগমারির বত্রিশ এবং পিকনিক গার্ডেনের সাতষট্টি নম্বর ওয়ার্ডে এগিয়ে বামেরা। এই দুটি ওয়ার্ডেও ভোটারদের হুমকি, ভোট দিতে বাধা, ভুয়ো ভোটারের দাপাদাপির অভিযোগ উঠেছে।  

বড়বাজারে ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ রয়েছে। পার্কসার্কাসে ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক বুথে বিরোধী এজেন্টদের খুঁজে পাওয়া যায়নি। লোকসভা ভোটের হিসাবে এই দুটি ওয়ার্ডেই এগিয়ে ছিল বিজেপি।

২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনে কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে মাত্র ১১টি ওয়ার্ডে এগিয়েছিল বামেরা। তার মধ্যে চারটি ওয়ার্ডে বড় গণ্ডগোলের খবর মিলেছে। 

Read More