Home> কলকাতা
Advertisement

নরমে গরমে চলছে মহানগরের ভোট যজ্ঞ, বেশ কিছু জায়গায় উঠছে সন্ত্রাসের অভিযোগ-LIVE UPDATE

নরমে গরমে চলছে মহানগরের ভোট যজ্ঞ, বেশ কিছু জায়গায় উঠছে সন্ত্রাসের অভিযোগ-LIVE UPDATE

দুপুর ২.১৫- খিদিরপুরের সেন্ট বার্নাবাস স্কুলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে রিগিং, বুথ জ্যামের অভিযোগ তুলল বামেরা।  ৭৭র নম্বর ওয়ার্ডের ফরোয়ার্ড ব্লক প্রার্থী  শামিমা রেহা খানের অভিযোগ, তাঁদের কর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে ওই বুধে। তৃণমূলের পাল্টা অভিযোগ বুথে অশান্তি করছে বামেরাই।  অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগের জেরে অশান্তি ছড়ায় ওই বুথে।

------------------------------------

দুপুর ২- বড়বাজারের কালীকৃষ্ণ ঠাকুর রোডে ব্যাপক বোমাবাজি, অশান্তি। ভাঙচুর করা হয়েছে বিজেপির একটি ক্যাম্প অফিস। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌছয় RAF। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠি চালায় পুলিস। রুটমার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ঘটনার পর থেকেই  উত্তেজনা ছড়িয়েছে  চব্বিশ নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকায়।

------------------------

দুপুর ১.১৫- গুলি চলল সিপিআইএম নেতা ফুয়াদ হালিমকে লক্ষ্য করে।  জাদুঘরের কাছে তাঁকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি চলে। ওই এলাকায় ভাঙচুর করা হয়েছে সিপিআইএমের ক্যাম্প অফিস গোটা ঘটনায় অভিযোগ উঠছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

------------------------------------

দুপুর ১টা পর্যন্ত কলকাতায় ভোটদান হয়েছে ৫২.০২ শতাংশ।

---------------------------------

সকাল ১১.৪৫- বেনিয়াপুকুরে তৃণমূল-কংগ্রেস বোমাবাজি। থানার সামনেই চলছে বোমা-গুলির লড়াই।

--------------------------------------------

সকাল ১১.৪০-১৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ভাঙা হল ইভিএম। দার-উল-উলম স্কুলের ঘটনা।

--------------------

পুলিসের চোখের সামনে অবাধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠল তিলজলায়। ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডের নেহেরু বিদ্যায়তন বুথে ঢুকতে গিয়ে প্রথমে বাধা পান আমাদের প্রতিনিধি। এমনকি বৈধ কার্ড থাকা সত্ত্বেও পুলিসও সংবাধমাধ্যমকে বুথে ঢুকতে বাধা দেয়। কারণ বোঝা যায় বুথে ঢোকার পরই। ভোটদানের জায়গায় ভিড় করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় একাধিক ব্যক্তিকে। এলাকার মানুষের দাবি, সকলেই শাসকদলের কর্মী।বুথে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি দেখেই তড়িঘড়ি বুথ ছাড়েন তাঁরা।

-----------------------------------

সকাল ১১.৩০-৬০ নম্বর ওয়ার্ডে বোমাবাজি

----------------------------

সকাল ১১.১৫-রাজভবনের সামনেই বোমাবাজি।

--------------------------------------

 আবারও খবর সংগ্রহে বাধা চব্বিশ ঘণ্টাকে। এবার গার্ডেনরিচের ১৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে। আর বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল নেতা মুন্না ইকবালের বিরুদ্ধে। এই ওয়ার্ডে প্রার্থী তাঁর ছেলে। আজ সকালে বুথ জ্যামের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় পুলিস ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। লাঠিচার্জ করে হঠিয়ে দেওয়া হয় তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়েই বাধার মুখে চব্বিশ ঘণ্টা।

------------------------

প্রথম দু ঘণ্টায় কলকাতায় ভোটদানের হার ১৮ শতাংশ।

-------------------------

সকাল ৮.৩০- ভোট দিতে দেওয়া হল না এক মহিলাকে। হাতে কালি লাগিয়ে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ তুললেন ওই মহিলা। উনত্রিশ নম্বর ওয়ার্ডের নারকেলডাঙার মোমিন হাইস্কুলের ঘটনা।
-------------------

নিউগড়িয়ায় আক্রান্ত সিপিআইএম নেতা কান্তি গাঙ্গুলির ছেলে।

-------------------------
সকাল ৮.২৫-বুথে ঢুকে ভোটাদের ভয় দেখানোর অভিযোগ তুললেন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী রাজীব বিশ্বাস। তাঁর অভিযোগ তৃণমূলের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
-----------------
সকাল ৮.২০-বচসায় জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি এবং তৃণমূল প্রার্থী। তৃণমূলের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ এনে সোচ্চার হন বড়বাজারের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী মীনা দেবী পুরোহিত। পাল্টা অভিযোগ তোলেন ওই ওয়ার্ডেরই তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ বাজাজ। তাঁর অভিযোগ, বহিরাগতদের নিয়ে এসে ঝামেলা পাকাচ্ছে বিজেপি।  পুলিস পৌছলে তাদের সঙ্গেও বচসায় জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল প্রার্থী।

-----------------------

ভোট দিতে গেলে বাড়ি ভাঙচুরের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ করেছেন ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের পিকনিক গার্ডেন এলাকার মহিলারা। পুলিস অবশ্য এমন ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে।
------------------
সকাল ৮.১৫-কাঁকুড়গাছি এলাকায় ভোটে ব্যাপক সন্ত্রাসের অভিযোগ।  বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের সন্ত্রস্ত করা হচ্ছে বলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। বাড়ি থেকে বেরনোর সঙ্গে সঙ্গেই ভয় দেখিয়ে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ তুলেছেন ভোটাররা।কাঠগড়ায় তৃণমূল।
------------------
সকাল থেকেই ভোটারদের সন্ত্রস্ত করা হচ্ছে।  এমনই অভিযোগ করেছেন উত্তর কলকাতার সিপিআইএম প্রার্থী সুধাংশু শীল। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
---------------
সকাল ৮.১৫- পুরভোটে সন্ত্রাসের অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তাঁর দাবি,বন্দর এলাকায় কোনও সন্ত্রাস হচ্ছে না। বিরোধীরা এজেন্ট দিতে না পেরে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে আতঙ্ক তৈরি করছে।
-------------

সকাল ৮.১০- তিলজলাতে ভোট ঘিরে আতঙ্ক। রাতে বাইক বাহিনীর তাণ্ডব। বিরোধী এজেন্টদের বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ বাম প্রার্থী দীপু দাসের।

----------------------------

সকাল ৮.০৫- গার্ডেনরিচ এলাকার ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী রঞ্জিত শীল হুমকি দিলেন ২৪ ঘণ্টাকে। তৃণমূল প্রার্থী আমাদের হুমকি দিয়ে বললেন, "'আমরা যা করার করে নেব। আপনাদের সঙ্গে অন্যরকম হিসাব হবে।''

-----------------------

কুঁদঘাটে ১১৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল-সিপিআইএম সংঘর্ষ। সিপিআইএমের পোলিং এজেন্টকে বেধড়ক মারধর। তৃণমূলের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ সিপিআইএমের।

------------------------------

সকাল ৮টা- ভগত্‍ সিং কলোনিতে সন্ত্রাস। মাথা ফাটল আশুতোষ দে-র।

সকাল ৭.৪৫- রিজেন্ট পার্কের ১১৪ নম্বর ওয়ার্ডে গোলমাল। আদর্শ বিদ্যামন্দির বুথে ভোটারদের ব্যাপক মারধর। মাথা ফাটানো হল এক ভোটারের।

------------------

ইভিএম বিভ্রাট- পার্ক সার্কাসে ৬০ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বুথে ইভিএম খারাপ হওয়ায় শুরু হয়নি ভোটগ্রহণ। শিয়ালদহ এলাকার ৫০ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বুথে ইভিএম খারাপ। শুরু হয়নি ভোটগ্রহণ। যোধপুর পার্ক এলাকায় ৯৩ নম্বর ওয়ার্ডে ইভিএম খারাপ। দেরিতে শুরু ভোটগ্রহণ। বালিগঞ্জ প্লেসের ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বুথে ইভিএম খারাপ।

---------------------

সকাল ৭.৩০- ১৪৪ নম্বর ওয়ার্ডে আদর্শ মন্দিরের বুথে মহিলা ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ। হার-দুল ছিনতাই করা হয়েছে বলে অভিযোগ। নামানো হল র‌্যাফ।

----------------------------

বেনিয়াটোলায় 'আক্রান্ত' বিজেপি। বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে চড়াও হয়ে মারধর।

---------------------------------------

সকাল ৭.১৫- পুরভোটের শুরুতেই অশান্তি। বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছে ভোটের অশান্তির খবর।

সকাল ৭টা- শুরু হল ভোটগ্রহণ।

কলকাতা পুরসভার ভোটগ্রহণ শুরু হল। বহু বুথে বিরোধী এজেন্টদের বসতে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে শুরু থেকেই অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা। এমনকি লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারদেরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ১৪৪টি ওয়ার্ডে আজ ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে এক হাজার ৭৬জন প্রার্থীর। মোট ভোটার সংখ্যা ৩৭ লক্ষ ৪২ হাজার ১৯ জন। ৪হাজার ৭০৪টি বুথের মধ্যে মোট ২হাজার ৬০৪টি বুথকে স্পর্শকাতর ঘোষণা করা হয়েছে। পনেরশো ষোলটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের মধ্যে স্পর্শকাতর ৫৩৫টি।

fallbacks

সকাল থেকেই ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েছেন শহরবাসী। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে রাজ্য পুলিস এবং তিন কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সংখ্যার বিচারে হাতে মাত্র ২৪৪ জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান। ১৬টা সেক্টরে ভাগ হয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী ঘুরবে শহরজুড়ে। আর ৩২ হাজার রাজ্য পুলিসের কর্মী। বিভিন্ন বুথে গতকাল থেকেই মোতায়েন করা হয়েছে তাঁদের। মাথার ওপর নজরদারি চালাবে চারটি ড্রোন। ভোট গ্রহণ শেষ বিকেল তিনটেয়। 

Read More