Home> কলকাতা
Advertisement

আতঙ্ক ক্রমশ গ্রাস করছে কামদুনির বাসিন্দাদের

কামদুনিকাণ্ডে আদালতের ছজনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে বেকসুর খালাস পেয়ে গেছে দুই অভিযুক্ত নূর ও রফিক গাজি। তবে এরপরও স্বস্তিতে নেই কামদুনি। আতঙ্ক ক্রমশ গ্রাস করছে কামদুনির বাসিন্দাদের। একদিকে দুই অভিযুক্তের বেকসুর ছাড়া পেয়ে যাওয়া, অন্যদিকে গতকাল আদালত চত্বরে নির্যাতিতার ভাইকে খুল্লামখুল্লা হুমকি। কোর্ট চত্বরে দোষী সাব্যস্তদের হুমকির মুখে পড়ে কামদুনির নির্যাতিতার পরিবার। নির্যাতিতার ভাইয়ের দাবি, বিনা প্ররোচনাতেই তাদের হুমকি দেয় দোষীরা। এদিকে কামদুনিতে অস্থায়ী পুলিস ক্যাম্পের ব্যবস্থা ছিল। সাজা ঘোষণার পর সেই অস্থায়ী ক্যাম্প থাকবে কিনা, তা নিয়ে সংশয়ে কামদুনির বাসিন্দারা। তাঁদের আশঙ্কা ক্যাম্প উঠে গেলে কামদুনিতে নিরাপত্তা বলে আর কিছুই থাকবে না। গত পরশু বিধাননগর কমিশনারেটে গিয়ে স্থীয় ক্যাম্পের দাবি জানান বাসিন্দারা। 

আতঙ্ক ক্রমশ গ্রাস করছে কামদুনির বাসিন্দাদের

ওয়েব ডেস্ক: কামদুনিকাণ্ডে আদালতের ছজনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে বেকসুর খালাস পেয়ে গেছে দুই অভিযুক্ত নূর ও রফিক গাজি। তবে এরপরও স্বস্তিতে নেই কামদুনি। আতঙ্ক ক্রমশ গ্রাস করছে কামদুনির বাসিন্দাদের। একদিকে দুই অভিযুক্তের বেকসুর ছাড়া পেয়ে যাওয়া, অন্যদিকে গতকাল আদালত চত্বরে নির্যাতিতার ভাইকে খুল্লামখুল্লা হুমকি। কোর্ট চত্বরে দোষী সাব্যস্তদের হুমকির মুখে পড়ে কামদুনির নির্যাতিতার পরিবার। নির্যাতিতার ভাইয়ের দাবি, বিনা প্ররোচনাতেই তাদের হুমকি দেয় দোষীরা। এদিকে কামদুনিতে অস্থায়ী পুলিস ক্যাম্পের ব্যবস্থা ছিল। সাজা ঘোষণার পর সেই অস্থায়ী ক্যাম্প থাকবে কিনা, তা নিয়ে সংশয়ে কামদুনির বাসিন্দারা। তাঁদের আশঙ্কা ক্যাম্প উঠে গেলে কামদুনিতে নিরাপত্তা বলে আর কিছুই থাকবে না। গত পরশু বিধাননগর কমিশনারেটে গিয়ে স্থীয় ক্যাম্পের দাবি জানান বাসিন্দারা। 

Read More