Home> কলকাতা
Advertisement

সরকারের নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে রীতিমতো ফাঁপরে চিকিত্সকদের একাংশ

রোগীরা ফি দেন নগদে। রোজ সেই টাকা ব্যাঙ্কে জমা দেওয়া হয় না। সব ডাক্তার যে আবার রশিদ দিয়ে টাকা নেন তাও নয়। ফলে পাঁচশ-হাজারের নোট ঘরে জমেই যায়। সরকারের নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে তাই রীতিমতো ফাঁপরে চিকিত্সকদের একাংশ। গচ্ছিত কালো টাকার বিরুদ্ধে জেহাদ কেন্দ্রের। পুরনো ৫০০ -১০০০ টাকার নোট বাতিল করে নতুন নোট এসেছে বাজারে।  আর এতেই রীতিমতো সমস্যায় পড়েছেন চিকিত্সকরা।

সরকারের নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে রীতিমতো ফাঁপরে চিকিত্সকদের একাংশ

ওযেব ডেস্ক : রোগীরা ফি দেন নগদে। রোজ সেই টাকা ব্যাঙ্কে জমা দেওয়া হয় না। সব ডাক্তার যে আবার রশিদ দিয়ে টাকা নেন তাও নয়। ফলে পাঁচশ-হাজারের নোট ঘরে জমেই যায়। সরকারের নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে তাই রীতিমতো ফাঁপরে চিকিত্সকদের একাংশ। গচ্ছিত কালো টাকার বিরুদ্ধে জেহাদ কেন্দ্রের। পুরনো ৫০০ -১০০০ টাকার নোট বাতিল করে নতুন নোট এসেছে বাজারে।  আর এতেই রীতিমতো সমস্যায় পড়েছেন চিকিত্সকরা।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীরা নগদে ফি দেন চিকিত্সকদের। সেটা একশও হতে পারে আবার ৫০০ বা হাজারও। সব ডাক্তারবাবু যে বিল দিয়ে সেই টাকার হিসাব রাখেন তাও নয়...সারা দিন চেম্বার, হাসপাতাল করে ব্যাঙ্কিং আওয়ারে টাকা জমা দেওয়ার সময়ও নেই ডাক্তার বাবুদের। সময়ের অভাব যেমন একটা কারণ তেমনই রয়েছে অন্যান্য বিষয়ও। অভিযোগ, চিকিত্সকদের অনেকেই নিয়ম মেনে আয়কর দেন না। সরকারের কাছে আয় গোপন করেন।  সরকারি ঘোষণায় তারা রীতি মতো সমস্যায়।

কালো টাকা উদ্ধারে কড়া কেন্দ্র। আড়াই লাখের বেশি টাকা জমার উপর কড়া নজরদারি শুরু হয়েছে। ফলে সমস্যা সেখানেও। পাঁচশ , হাজার টাকার অনেক নোট জমে রয়েছে বাড়িতে... এবার তার কী হবে? সেটাই এখন চিন্তা একাংশের ডাক্তারবাবুদের। অনেকেই বলছেন, একটু সময় পেলে ভাল হত।

Read More