Home> কলকাতা
Advertisement

কঙ্কালবাড়ির রহস্যভেদ- ২৯ ডিসেম্বর মারা যান দেবযানী, উপোস ভেঙেই হয়তো মৃত্যু পার্থ-র দিদির

অবশেষে দেবযানীর মৃত্যুর দিনক্ষণ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটল। পুলিসকে পার্থ জানিয়েছেন, ২৯ ডিসেম্বর মারা যান দেবযানী। তারআগে আড়াই মাস ক্রিয়াযোগ করছিলেন তিনি। ২৫ ডিসেম্বর খাওয়া শুরু করেন। তার চারদিন পরই দেবযানীর মৃত্যু হয়। ৩ মার্চ দিদির মৃত্যুর খবর বাবাকে জানান পার্থ।

কঙ্কালবাড়ির রহস্যভেদ- ২৯ ডিসেম্বর মারা যান দেবযানী, উপোস ভেঙেই হয়তো মৃত্যু পার্থ-র দিদির

ওয়েব ডেস্ক: অবশেষে দেবযানীর মৃত্যুর দিনক্ষণ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটল। পুলিসকে পার্থ জানিয়েছেন, ২৯ ডিসেম্বর মারা যান দেবযানী। তারআগে আড়াই মাস ক্রিয়াযোগ করছিলেন তিনি। ২৫ ডিসেম্বর খাওয়া শুরু করেন। তার চারদিন পরই দেবযানীর মৃত্যু হয়। ৩ মার্চ দিদির মৃত্যুর খবর বাবাকে জানান পার্থ।

উপোস ভেঙে খেতে শুরু করাতেই কী মৃত্যু হয়েছিল দেবযানীর ? পার্থ দে-কে জেরার পর জোরালো হচ্ছে তেমন সম্ভাবনাই।

পার্থকে জেরা করতে বুধবার বেলা পৌনে বারোটা নাগাদ পাভলভে পৌছয় সাদা পোশাকের পুলিস। পার্থর আর্জিমতো তাঁদের  সঙ্গে ছিলেন মাদার হাউজের দুই সিস্টার ও এক ফাদার। হাসপাতালের মনোবিদদের উপস্থিতিতেই পার্থকে জিজ্ঞাসাবাদ  হয়।  এতজনকে একসঙ্গে দেখে বিরক্ত হন পার্থ।  যদিও,বুঝিয়ে বলার পর কিছুটা শান্ত হন।  তাঁকে মোট ২৫টি প্রশ্ন করা হয়? মূলত দেবযানী  ও অরবিন্দর দে মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন করা হয় তাঁকে।

পুলিসঃ কবে মারা যান দেবযানী?
পার্থঃ ২৯ ডিসেম্বর
পুলিস: কীভাবে মারা যান?
পার্থ : আড়াই মাস ক্রিয়াযোগ করছিল দিদি, জল ছাড়া কিছুই খায়নি,২৫ ডিসেম্বর খেতে শুরু করে। ৪দিন পর মারা যায়।
পুলিস: কবে বাবাকে জানিয়েছিলেন?
পার্থ: ৩ মার্চ বাবাকে জানিয়েছিলাম

দিদির সম্পর্কে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেও অরবিন্দ দে নিয়ে করা বেশকিছু  প্রশ্ন এড়িয়ে যান পার্থ দে। যেমন..

প্রশ্ন ১
দিদির মৃত্যুর খবর ৩মাস পর বাবাকে জানালেন কেন?

প্রশ্ন ২
বাবার সঙ্গে সম্পর্ক কবে থেকে এবং কেন খারাপ হল?

প্রশ্ন ৩
দেবযানীর মৃত্যুর পর কেন তাঁর নাম উইলে রাখতে চাইলেন অরবিন্দ দে?

প্রশ্ন ৪
দে পরিবারের সদস্যরা কেন নিজেদের মধ্যে চিরকুটে কথা বলতেন?

প্রশ্ন ৫
দেবযানীর পোকা ধরা দেহের সঙ্গে কীভাবে ১ মাস কাটালেন ? ওই সময়ে কী খেতেন?

আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠকে বসবে মেডিক্যাল বোর্ড। তারপরই ঠিক হবে, পাভলভ থেকে পার্থ দে-কে কবে সরানো হবে।


             

 

Read More