ওয়েব ডেস্ক: ওয়েবকুপার দুই সদস্যকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদাধিকারীর পদে বসানোর মধ্যে কোনও দলতন্ত্র নেই। এমনটাই মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী। বরং তাঁর পাল্টা দাবি রাজ্যসরকার মেধাকেই গুরুত্ব দেয়। বাম জমানার মত দলতন্ত্র কায়েম করতে চায়না।
সরকার পরিবর্তনের পর এই সরকারই নিয়ম করেছিল রাজনৈতিক যোগযোগ থাকলে কোনও ব্যক্তিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পদে বসানো যাবেনা । কিন্তু সেই সরকারই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য শিক্ষা ও রেজিষ্ট্রারের পদে বসিয়েছে ওয়েবকুপার দুই সামনে সারির নেতা। সিদ্ধান্ত ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। যদিও শিক্ষামন্ত্রীর দাবি এর সঙ্গে দলতন্ত্রের কোনও যোগ নেই।
দলতন্ত্র নিয়ে নিজের দলে ভাবমূর্তি রক্ষা করার পাশাপাশি শিক্ষামন্ত্রী কাঠগোড়ায় তুলেছেন তাদের যারা সরাসরি এইসব সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন।
সমালোচনার উত্তরে পাল্টা সমালোচনা । কিন্তু তাতে কি আখেরে হবে মুখরক্ষা। নির্বাচনী ইস্তেহারে দলতন্ত্রের বিরুদ্ধে ১১ সালে গলা চড়িয়েছিল তৃণমূল। চারবছরে সেই একইভাবে এখন যে গলা চড়াচ্ছে বিরোধীরা।