জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ইতিমধ্যেই আফ্রিকায় আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছে এই মারণ ভাইরাস। ভয়ংকর সংক্রামক, ভয়ংকর ঘাতক শক্তির অধিকারী এই মারবার্গ নিয়ে এবার নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে বিশ্ব জুড়ে। মধ্য-পশ্চিম আফ্রিকায় ক্রমশ ভয়াল হয়ে উঠেছে মারবার্গ। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকেই শুরু হয়েছে এটা। এখন সেটা ক্রমশ বড় আকার ধারণ করছে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তারা সতর্কও করেছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলিকে।
আরও পড়ুন: COVID-19 Cases in India: ভারতে ঊর্ধ্বমুখী করোনা-সংক্রমণ নিয়ে নতুন করে কী ভয়ের কথা শোনাল WHO?
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে ফলখেকো বাদুড়দের মারফত ছড়ায় এই ভাইরাস। কেস ফ্যাটালিটি রেট বে উঁচুতে-- ৮৮ শতাংশ, যা শুরুর দিকে ছিল মাত্রই ২৪ শতাংশ। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও জ্বর অবধারিত সঙ্গে দারুণ ক্লান্তি, রক্তবমি এবং ডায়ারিয়া। মারণ ইবোলা ভাইরাস যে জাতের, এই মারবার্গও সেই জাতের। সব চেয়ে দুশ্চিন্তার হল-- এই ভাইরাসের কোনও চিকিৎসা নেই, নেই কোনও ভ্যাকসিনও!
আরও পড়ুন: Purple Day Of Epilepsy: মৃগী কি রোগীর মৃত্যু তরান্বিত করে? এপিলেপ্সি নিয়ে জানুন অজানা কথা...
মারবার্গ ছড়ায় কী করে?
ত্বকের অবস্থা সঙ্গিন হয়ে ওঠে, আক্রান্তের ত্বকের মধ্যে দিয়ে রোগ ছড়ায়
বডিলি ফ্লুইড থেকেও এই ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ায়
রোগীর বালিশ-বিছানা পোশাক-আশাক থেকেও মারবার্গ ভাইরাস ছড়ায়
ভাইরাসটি অবশ্য এমন নয় যে, এই জানা গেল। মারবার্গ ভাইরাস সম্বন্ধে প্রথম জানা গিয়েছিল ১৯৬৭ সালে। জার্মানের দুটি শহরে প্রথম এই রোগ হয়েছিল।